The Best Love Story In Nature


The mustard is the largest of all the birds in our country. Most of the feathers on the body of the stork are gray, there are no feathers above the head, and the legs are reddish. They climb along the banks of canals, beels, etc., so it is caught among the birds of prey. These tall birds walk on the wetlands with their long legs. Various species are spread in Europe, North America and Asia. They are also found in Siberia during the summer. They eat insects like crocodiles, snails, frogs, chameleons, nasty rats, fish and small aquatic animals and also eat young vegetables, roots, tubers, paddy, wheat and barley.


They build their nests in groups and give birth in the bushes of the sea or lake. The male stork swells its feathers at a happy moment and invites the female stork to stay at home. The eggs can be laid in the rainy season, at which time they can gather pulses, weeds, grass, etc. and lay eggs on it like a raft. So as not to cause any harm to foxes, dogs or other wild animals. Ghalate lays 2 white eggs. Both males and females lay eggs. For three weeks.


They graze in pairs and they have a lot of ideas. If one of the 1 pair of storks dies somehow, the other loses sleep in mourning.


Saras 93-102 cm. It grows up to 150-160 cm in length and weighs 2-3.5 kg. Men and girls are almost the same. Its English name is Stork. They are very quiet, people are their main enemy yet they want to live among dogs, cats and people. The love story of a stork couple is highlighted below.


A male stork flies thousands of miles every year to meet his beloved mate. That is unable to fly due to obstruction. Such a rare sign of love was seen between a stork couple in Croatia. The love story of two birds named Klepitan and Malina seems to beat the movie as well as the story.


This wonderful love story is known from a report. Last March, Klepitan returned to the small village of Brodsky Vars in eastern Croatia. He has been following this rule for 16 consecutive years. This stork flies in winter from distant South Africa to Croatia, where he meets his mate Malina. The stork couple has 62 cubs. Every year that number is increasing day by day. This stork duo is quite famous in Croatia because of their long distance love.


In 1993, 71-year-old Jipan Vakic, a local school caretaker, brought his wife, Malina, with him. Malina fell on the bank of a pond after being shot by the hunters. He picked her up from there and gave her shelter. Malina spends her winter in a storage building, which Vakich calls Improvised Africa. It has a stork habitat, a temperature control system and an aquarium. In the spring, Vakich built a huge rooftop nest for Malina. Malina's companion Klepitan arrives to teach her children to fly and returns to Africa with them when they return to Africa. And Malina stays with Vakich. "I took Malina with me while I was fishing," Vakich said. Because, due to physical disability, he is not able to go back to far away Africa even if he wants to. We watch TV together. If I had left him on the bank of the pond without rescuing him, maybe a fox would have eaten him. But I changed his mind. And now the responsibility of Malina's life is also mine. Klepitan is wearing a tracking ring on his leg, which makes it possible to know his movements. Based on this, it is known that he lives very close to Cape Town, South Africa. He is 14,500 km from Malina. Lives away. If they want to be together, Klepitan has to fly for more than a month.


Note: Although they are birds, but the example of love has taught us to live well for ages, increasing our faith in true love, let love win.


#klepitan #malina #lovestory #fakhrulalam #capetown #bd #lifeissimplebd #africa #lovebd #croatia #brodskyvars #bird #giftofnature #jipanvakic #winter #bangla #stayhome #corona #southafrica #educationalnature #trueexample #love #besafe


প্রকৃতির সেরা প্রেমের গল্প



আমাদের দেশে যত পখি আছে তার ভিতরে সারসই সব চেয়ে বড়। সারসের গায়ের অধিকাংশ পালকই ধূসর, মাথা উপরে পালক থাকেনা, পা ২টা লালচে। এরা খাল, বিল প্রভৃতি জলাশয়ের ধারে চড়ে বেড়ায় তাই একে কূলচর পাখিদের মধ্যে ধরা হয়। সুউচ্চ এই পাখিরা লম্বা লম্বা পা ফেলে জলাভূমিতে ঘুরে বেড়ায়। ইউরোপ,উত্তর আমেরিকা,এশিয়ায় ছড়িয়ে আছে এদের নানা প্রজাতি। গরমের সময় সাইবেরিয়াতেও এদের দেখা মেলে। এরা পোকা মাকর, শামুক, ব্যাঙ, গিরগিটি, নেংটি ইঁদুর, মাছ ও ছোটো জলজ প্রাণী ধরে খায় আবার কচি শাকপাতা,মূল,কন্দ, ধান, গম, যবও খায়।মাঝেমধ্যে ক্ষুধার্ত সারস বাসা ছেড়ে যাবার আগে নিজের বাচ্চাকেই খেয়ে ফেলে।


এগুলো দলবেঁধে বাসা বাধে ও বাচ্চা প্রসব করে সাগর অথবা হ্রদপারের ঝোপঝাড়ে। পুরুষ সারস কোন পুলকিত মুহূর্তে এই পালকগুচ্ছ ফুলিয়ে নারী সারসকে বাসায় অবস্থান নেয়ার আহবান জানায়। ডিম পারে বর্ষা মৌসুমে, সে সময় ডাল পালা, খর কুটো, ঘাস ইত্যাদি জড়ো করে ভেলার মত করে তার উপর ডিম পারে। যাতে শিয়াল, কুকুর বা অন্য বন্য প্রাণী কোন ক্ষতি সাধন করতে না পরে। ঘলাটে সাদা রঙের ২টা ডিম দেয়।নারী ও পুরুষ উভয় সারসই ডিমে তা দেয়। তিন সপ্তাহ ধরে।


এরা এরা দল বেঁধে জোড়ায় জোড়ায় চরে বেড়ায় আর তাদের মধ্যে নাকি খুব ভাব থাকে। ১ জোড়া সারসের ভিতর যদি কোন একটা কোন রকমে মারা পড়ে তবে অন্যটি শোকে আহার নিদ্রা ত্যাগ করে।


সারস ৯৩-১০২ সে.মি. পর্যন্ত লম্বা হয় আর পাখার দৈর্ঘ ১৫০-১৬০ সে.মি., ওজনে ২-৩.৫ কেজি হয়। পুরুষ এবং মেয়ে প্রায় একই রকম। এর ইংরেজী নাম স্টক। এরা খুবই শান্ত, মানুষই এদের প্রধান শত্রু তবুও এরা কুকুর, বিড়াল আর মানুষের মাঝেই বসবাস করতে চায়। একটি সারস যুগল দম্পত্তির ভালোবাসার কাহিনী নিচে তুলে ধরা হলো।


একটি পুরুষ সারস প্রতিবছর হাজার হাজার মাইল উড়ে পাড়ি দিয়ে দেখা করতে যায় তার অতি ভালোবাসার সঙ্গিনীর সাথে। যে কিনা প্রতিবন্ধকতার কারণে উড়তে অক্ষম। এমন বিরল প্রেমের নিদর্শন দেখা গেল ক্রোয়েশিয়ার এক সারস দম্পতির মাঝে। ক্লেপিতান ও মালিনা নামের দুটি পাখির প্রেম কাহিনী যেন চলচিত্রকেও হার মানায় এবং গল্প কাহিনীকেও হার মানায়।


একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে এই বিস্ময়কর প্রেম কাহিনী। গত মার্চ মাসে ক্লেপিতান পূর্ব ক্রোয়েশিয়ার ব্রদস্কি ভারস নামের ছোট গ্রামটিতে ফিরে এসেছিল। টানা ১৬ বছর ধরেই এই নিয়ম চালিয়ে যাচ্ছে সে।  সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে শীতকালে উড়ে ক্রোয়েশিয়া ‍আসে এই সারস পাখি, সেখানে তার সঙ্গীনি মালিনার সাথে দেখা হয় তার। এই সারস দম্পত্তির রয়েছে ৬২ টি বাচ্চা। প্রতিবছর মিলনে সেই সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাদের এই দূর পাল্লার প্রেমের কারণে ক্রোয়েশিয়ায় বেশ বিখ্যাত এই সারস যুগল।


স্থানীয় এক স্কুলের তত্ত্বাবধায়ক ৭১ বছর বয়সী বৃদ্ধ জিপান ভকিচ ১৯৯৩ সালে মালিনা নামের স্ত্রী সারসটিকে নিজের কাছে নিয়ে এসেছিলেন। শিকারীদের গুলির আঘাতে আহত হয়ে একটি পুকুরের পাড়ে পড়েছিল মালিনা। তাকে সেখান থেকে কুড়িয়ে এনে আশ্রয় দেয় তিনি। মালিনা তার শীতকাল অতিবাহিত করে একটি স্টোরেজ ভবনে, যাকে ভকিচ ইমপ্রোভাইজড আফ্রিকা নামে ডাকেন। এখানে সারসের বসবাস উপযোগী একটি বাসা, তাপমাত্র নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা এবং অ্যাকুরিয়াম আছে। বসন্তকালে ভকিচ মালিনার জন্য ছাদে এক বিশাল বাসা তৈরি করেন। মালিনার সঙ্গি ক্লেপিতান এসে তার বাচ্চাদেরকে উড়তে শেক্ষায় এবং আফ্রিকায় ফেরার সময় তাদেরকে সাথে নিয়ে আফ্রিকা ফিরে যায়। আর মালিনা রয়ে যায় ভকিচের সাথে। ভকিচ জানান, আমি মাছ ধরার সময় মালিনাকে সাথে নিয়ে যাই। কারণ, শারীরিক অক্ষমতার জন্য সে চাইলেও সুদূর আফ্রিকায় ফিরে যেতে পারছে না। আমরা একসাথে টিভি দেখি। আমি যদি তাকে উদ্ধার না করে পুকুরটির পাড়ে রেখে আসতাম তাহলে হয়তো তাকে কোন শিয়াল খেয়ে ফেলতো। কিন্তু আমি তার ভাগ্য পরিবর করেছি। আর এখন মালিনা জীবনের দ্বায়িত্বও আমার। ক্লিপিতানের পায়ে একটি ট্র্যাকিং রিং পরিয়ে দেওয়া আছে, যার ফলে তার গতিবিধি জানা সম্ভব হয়। এর ভিত্তিতে জানা যায়, তার বসবাস দক্ষিন আফ্রিকার কেপটাউনের খুব কাছাকাছি। মালিনার কাছ থেকে সে ১৪,৫০০ কি.মি. দূরে বসবাস করে। তাদেরকে একসাথে হতে হলে ক্লিপিতানকে এম মাসের ও বেশী সময় ধরে উড়ে আসতে হয়।


নোটঃ হোক তারা পাখি কিন্তু ভালোবাসা এমন দৃষ্টান্ত যুগ যুগ ধরে আমাদের ভালো বাসতে শেক্ষায়, প্রকৃত ভালোবাসার প্রতি আমাদের বিশ্বাস বাড়িয়েদেয় জয় হোক ভালোবাসা।

Post a Comment

If you have any information to know ? Please comment.

أحدث أقدم