Those days of our childhood


The most precious time in the life of every human being is his son Bella and the friend of that time. Which can never be returned in exchange for anything. Those childhood days are sometimes remembered and both laughter and tears are felt.


Those born in 1985 to 1995 will understand the following words and will remember the memories.


1. Then you could get 4 chocolates for 1 taka and you could get bata biscuits for 4 taka and you could get 4 biscuits called super.


2. If you jumped from the bridge, after a couple of hours you would find a muddy goof under your nose. We used to fish, do you know the net? Triangular blue mesh. Then I would enjoy Hilsa as if I got putti fish.


3. I had to return home before evening, and I was responsible for wiping out the hurricane and burning it with oil. I used to sit on the floor licking or lying on the floor with my brothers and sisters, and in the evening when no one was around, I would take out the peacock from the book. Then I would let him eat chalk powder and put it back in its proper place with oil.


4. We thought the peacock was big. I would respect him as much as a peacock if he would please give me a baby peacock! In this way, peacock and chalk powder are mixed in our story, the smell of which we still find in the pages of every book.


5. When you see sugar, think of it as cocaine, we 90s boys think of it as chalk powder at first. That is our simplicity. After the night, in the morning, I would go to Maktab in groups to take the Qur'anic teachings in various ways.


6. During the day or in the evening after the day we would collect polythene and straw to light the fire and in winter we would all take the heat of the fire together.


7. It was a trend to burn a broken pen in a fire. This generation will never know the smell of burning polythene and pens, they will learn how to stick needles in the skin but will not get any exciting feeling. Because now they get the thrill of eating erotic clips and red water vegetables.


8. We saw how a rope was tied to the top of a glass sprite bottle to bring kerosene. How the rope would gradually turn black and the bottle would be covered with dirt.


9. It is doubtful whether the current generation knows the game of dangs. How thrilling the atmosphere was, the marble game, the game with the fake money of the cigarette packet.


10. Born after 2000 years, you may not know how kerosene burns after turning off the stove. At that time we used to crowd in the evening to see the hatch burning at the wedding house.


11. I think all the boys and girls like their grandmother's house more. Because I remember, after the annual exams, we would go to grandparents' house and go to winter cakes and village fairs. I remember seeing that bioscope very much. Which no longer exists.


12. How the sound of one-on-one, two-on-two reading from every house in the evening beats the frog's ghengar ghengar, they will never recognize the Dharapat book. They know YouTube tutorials, the smell of socks after school all day and books by foreign writers.


13. Times have changed, I will not blame the age, I will not blame the time, I will not blame this generation. Blame us, blame this 90s. Why were they so beautiful that the next days did not even come close to their side?


14. In those days, Facebook was not a prisoner on YouTube, so we spent our childhood in the fields, in the fields, in the fire, in the water, in the swamps and forests. Will you ever be able to suppress our McGuire, Alif Laila and the new bud with your Game of Thrones, YouTube and Facebook? What do you think?


Note: We remembered some of the days of that boy, so I wrote it down. But it is very difficult, thinking that I will not get back those days in exchange for anything. To make matters worse, many friends of that time are no longer in this world and have not met many for many years. But I pray that everyone is well.


#lifeissimplebd #fakhrulalam #bioscope #childhood #facebook #youtube #friend #world #blog #blogger #McGuire #AlifLaila #Kraken #Telfar #TaylorSwift #bangla #bangladesh #articles #BTV #marble #videogame


আমাদের সেই শৈশবের দিনগুলো


প্রতিটি মানুষের জীবনের সব চেয়ে মূল্যবান সময় হলো তার ছেলে বেলা ও সেই সময়ের বন্ধু। যা কখনো বা কোন কিছুর বিনিময়ে ফিরে পাওয়া যায় না। সেই শৈশবের দিনগুলো মাঝে মাঝে কিছু কিছু মনে পড়ে এবং হাসি – কান্ন দুটোই অনুভুত হয়।


১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯৫ সালে যাদের জন্ম তাদের নিচের কথাগুলো তাদের বোধগম্য হবে এবং সৃতিগুলো মনে পড়বে।


১। তখন ১ টাকায় ৪ টি চকলেট পাওয়া যেতো এবং বাটা বিস্কুট পাওয়া যেতো ১ টাকায় ৪ টি ও সুপার নামের একটি বিস্কুট পাওয়া যেতো।


২। ব্রিজের উপর থেকে ঝাপ দিলে ঘন্টা দুয়েক পর নাকের নিচে কাদার গোফ পাওয়া যেত। আমরা মাছ ধরতাম, ঠ্যাঁলা জাল চেনো ? তিনকোণা নীল রঙ্গা জাল। তখন পুঁটি মাছ পেয়ে যেন ইলিশের আনন্দ নিতাম।


৩। সন্ধ্যা হওয়ার আগেই বাসাই ফিরতে হত এবং রোজ হারিকেন টা মুছে তৈল দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়ার দ্বায়িত্ব টা আমার উপর ছিল, একসাথে চাটায়ে বা পাটিতে বসে পড়তে বসতাম ভাই বোন মিলে, আর সন্ধ্যায় যখন আশেপাশে কেউ থাকতো না, তখন বইয়ের ভেতরের ময়ূর বের করে মাপতাম। এরপর তাকে চকের গুঁড়ো খেতে দিতাম এবং তৈল দিয়ে আবার যথাস্থানে রেখে দিতাম।


৪। আমরা ভাবতাম ময়ূর বড় হয়। যার কাছে যত ময়ূর তাকে ততো সমীহ করে চলতাম যদি সে দয়া করে একটা ময়ূরের বাচ্চক দেয় ! এভাবেই আমাদের গল্পে ময়ূর আর চকের গুঁড়ো মিশে আছে যার গন্ধ আমরা এখনো পাই প্রতিটা বইয়ের পাতায়।


৫। তোমরা যখন চিনি দেখলে কোকেন বলে মনে কর, আমরা ৯০ এর দশকের ছেলেরা প্রথমে তাকে চকের গুঁড়ো ভাবি। এটাই আমাদের সরলতা। রাত পেরিয়ে সকাল হলে দল বেধে যেতাম মক্তবে কোরআন শিক্ষাটা যতাযত ভাবে নিতে।


৬। দিন হলে বা দিন পেরিয়ে সন্ধ্যা হলে আমরা পলিথিন এবং খড় জোগাড় করতাম আগুন জ্বালাবার জন্য এবং শীতকালে সবাই মিলে আগুনের তাপ নিতাম।


৭। আগুন জ্বালালে তাতে নষ্ট কলম পোড়ানো ছিল ট্রেন্ড। এই জেনারেশন কখনওই জানবে না পলিথিন আর কলম পোড়ার গন্ধ, কিভাবে চামড়ায় সুচ আটকে রাখা যায় তা তারা শিখে নিতে পারবে কিন্তু রোমাঞ্চকর কোন অনুভূতি পাবেনা। কারণ তারা এখন রোমাঞ্চ পায় ইরোটিক ক্লিপ আর সবজী লাল পানি খাওয়াতেই।


৮। আমরা দেখেছি কিভাবে কেরোসিন আনার জন্য কাচের স্প্রাইটের বোতলের মাথায় দড়ি বাধা হতো। আস্তে আস্তে কিভাবে দড়ি কালো হয়ে যেত আর বোতলের গায়ে ময়লার আবরণ পড়তো।


৯। ডাংগুলি খেলা তো এখনকার জেনারেশন চিনে কিনা সন্দেহ আছে। কত যে রোমাঞ্চকর ছিল পরিবেশ টা জায়গাই জায়গাই, মারবেল খেলা, সিগারেটের পেকেট এর নকল টাকা দিয়ে কত রকম যে খেলা ছিল।


১০। দুই হাজার (২০০০) সাল এর পর জন্ম নেয়া তোমরা হয়তো জানবে না ষ্টোভ নেভানোর পর কেরোসিন পুড়ে কেমন সুঘ্রাণ বের হয়। সেই সময় বিয়ের বাড়িতে হ্যাচাক জালানো দেখার জন্য আমরা সন্ধ্যার পর ভিড় করতাম।


১১। আমার মনে হয় সকল ছেলে-মেয়ের নানির বাড়ি পছন্দ বেশি। কারণ খুব মনে পড়ে, বার্ষিক পরীক্ষার পর আমরা নানার বাড়ি বেড়াতে যেতাম এবং শীতকালের পিঠা ও গ্রাম্য মেলাতে বেড়াতে যেতাম। খুব মনে পড়ে সেই বাইসকোপ দেখার কথা। যা এখন আর নেই।


১২। সন্ধ্যাবেলায় প্রতিটা বাড়ি থেকে কিভাবে এক এক্কে এক, দুই এক্কে দুই পড়ার আওয়াজ ব্যাঙ এর ঘেঙ্গর ঘেঙ্গর-কে হার মানায়, এরা কখনোই ধারাপাত বই চিনবে না। এরা জানে ইউটিউবের টিউটোরিয়াল, সারাদিনের স্কুলে পরে থাকা মোজার গন্ধ আর বিদেশী রাইটারের বই।


১৩। সময় পরিবর্তন হয়েছে, আমি যুগের দোষ দেবো না, সময়ের দোষ দেব না, এই জেনারেশনের দোষ দেব না। দোষ দেব আমাদের, দোষ দেব এই ৯০ এর দশককে। কেন তারা এত সুন্দর ছিল যে পরবর্তী দিনগুলোকে তাদের ধারে কাছেও আসতে দিল না?


১৪। সেই দিনগুলো ফেসবুক ইউটিউবে বন্দী ছিল না তাই আমাদের শৈশব কেটেছে মাঠেঘাটে, হাঁওড় বাঁওড়ে, আগুনে পানিতে, জলা-জঙ্গলে। তোমরা তোমাদের গেম অফ থ্রোনস, ইউটিউব আর ফেসবুক দিয়ে আমাদের ম্যাকগাইভার, আলিফ লায়লা আর নতুন কুঁড়িকে চাপা দিতে পারবা কখনো? কি মনে হয়?


নোটঃ আমাদের সেই ছেলে বেলার দিনগুলোর কিছু মনে পড়লো তাই লিখে ফেললাম। তবে খুব কষ্ট হয়, এই ভেবে সেই দিনগুলো আর ফিরে পাবো না কোন কিছুর বিনিময়ে। আরও খারাপ লাগে সেই সময়ের অনেক বন্ধু এখন এই পৃথিবীতে নাই এবং অনেকের সাথে বহু বছর থেকে দেখা নাই। তবে দোয়া করি সবাই যেন ভালো থাকে।

Post a Comment

If you have any information to know ? Please comment.

Previous Post Next Post