Treatment for pigeon cancer or mouth sores
The first thing we need to do to treat pigeons
is a lot of love and patience for pigeons. One thing to keep in mind is that we
who raise pigeons. If the pigeons are harmed due to any kind of negligence or
if they are neglected, then we have to answer to Allah Almighty. May Allah
forgive us and increase our love for them.
A sore on the face of a pigeon or a canker is
a very common disease of pigeons. In the case of older pigeons, the pigeons are
transmitted from parents to babies while feeding and feeding from the mouth and
feeding the babies. Infected pigeons have a light yellow color inside their
mouths. If the wound in the pigeon's mouth is not treated then the pigeon dies.
So the treatment of sores or cancers in the face of the pigeon cannot be
neglected.
Symptoms:
How do you know if there is a wound in the
face or what are the symptoms of a pigeon if there is a wound in the face of
the pigeon, now we do not know. When you see the pigeon's mouth open, it will
look like a light yellow wound or white. If you see, you will understand that
your pigeon has cancer. When the pigeon is hit in the face, the pigeon suffers
from shortness of breath and cannot eat food. This causes the pigeon to lose
weight, i.e. the pigeon dries up, the pigeon cannot eat the food and the
digestive power decreases. Pigeons only eat water, which causes the pigeon's
thin stool problem. If the wound is more in the pigeon's mouth, then blood
comes out from the pigeon's mouth and the toilet is in the anus.
Causes of wounds or cancers:
The main reason for the pigeon's mouth is to
feed the pigeon more and more rice, so if you want to feed the pigeon, you have
to wash the rice well so that the sharp edges in the rice break. The sharp edge
of the rice causes pigeon wound or cancer. Pigeons also get sores or cancers on
their face due to eating unclean food and water. Then we found out what are the
symptoms of wound or cancer in the face of the pigeon and why they are pigeon
cancer.
Care of infected pigeons:
We don’t know about the treatment of sores or
cancers in pigeon mouths. If the pigeon has a sore or concussion on its face,
the infected pigeon should be separated from other pigeons first. Then the
white part of the pigeon's mouth wound should be removed with a clean stick
with a cotton or cotton bar, i.e. it should be cleaned in such a way that blood
does not come out from there.
Medicine:
Pigeons should be fed half a tablet of RIBOSINA twice a day for 3-5 days and 4
drops of CARMINA SYRUP with 10 cc of water and after applying the medicine
at night, apply VIRAX CREAM (Square)
on the wound or cancer part. Remember to stop taking the medicine when it gets
better. If the pigeon cannot eat food, then feed the pigeon rice saline and you
can buy it in all pharmacies. Rice saline feeding rules every morning and
afternoon.
Additional medicine:
The rest of the time, do the hand fitting
little by little. If the pigeon's mouth does not heal even after feeding RIBOSINA, then take human medicine METRONIDAZOLE (400). The rule of
feeding is to divide one tablet into six portions twice a day in the morning
and in the afternoon and the medicine should be given to each pigeon on a full
stomach. Hopefully, the pigeon's mouth wound will heal completely.
Note: If you see pigeons as animals, then you have to stop keeping
pigeons. And if you see it as an asset of a good home, then you will see that
the pigeon is giving you pleasure which cannot be obtained for money.
#likepigeon #fakhrulalam #lifeissimplebd #medicine #lovepigeon #bd
#ribosina #metronidazole #carmina #viraxcream #treatment #bangla #blogger #pigeontips
কবুতরের ক্যাঙ্কার বা মুখের ঘা
হলে করণীয় চিকিৎসা
কবুতরের চিকিৎসায় প্রথমেই একটা জিনিস আমাদের খুব
দরকার আর তা হল কবুতরের প্রতি অনেক ভালোবাসা আর ধৈর্য। একটা কথা মনে রাখবেন আমরা যারা
কবুতর লালন পালন করি। কবুতরকে কোন প্রকার অবহেলার কারণে তাদের কোন ক্ষতি হলে বা অযত্ন
হলে আমাদের অবহেলায় কষ্ট পেলে মহান আল্লাহর কাছে জবাব দিতে করতে হবে। আল্লাহ আমাদের
মাফ করুক এবং তাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বাড়িয়ে দেয়।
কবুতরের মুখে ঘা অথবা ক্যাংকার কবুতরের খুব কমন একটা
রোগ। বয়স্ক কবুতরের ক্ষেত্রে কবুতরের খাবার পানি এবং মুখ থেকে পড়া খাবার এবং বেবিদের
খেতে খাবার সময় বাবা-মা থেকে বাচ্চাদের সংক্রমিত হয়। আক্রান্ত কবুতরের মুখের ভেতর
হালকা হলুদ রঙের মতো দেখতে পাওয়া যায়। যদি কবুতরের মুখের ঘা এর চিকিৎসা না করা হয়
তাহলে কবুতর মারা যায়। তাই কবুতরের মুখে ঘা অথবা ক্যাংকরের চিকিৎসায় অবহেলা করা যাবে
না।
উপসর্গঃ
মুখে ঘা হয়েছে কিনা সেটা আপনি কি করে বুঝবেন অথবা
কবুতরের মুখে ঘা হলে কবুতরের কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় এখন চলুন আমরা সেটা জেনে নেই।
যখন কবুতরের মুখ হা বা খোলা থাকবে দেখবেন তখন হালকা হলুদে রঙের ঘা বা সাদা এর মত দেখতে
পাবেন। যদি দেখতে পান তাহলে বুঝবেন আপনার কবুতরের ক্যাঙ্কার হয়েছে। কবুতরের মুখে ঘা
হলে কবুতরের শ্বাসকষ্ট হয় এবং খাবার খেতে পারে না এতে কবুতরের ওজন কমতে শুরু করে অর্থাৎ
কবুতর শুকিয়ে যায় কবুতর খাবার খেতে না পারা ও হজম শক্তি কমে যায়। কবুতর শুধু পানি
খায়, এতে কবুতরের পাতলা পায়খানার সমস্যা হয়। কবুতরের মুখে যদি ঘা বেশি হয় তাহলে
কবুতরের মুখ থেকে রক্ত বের হয় এবং পায়ুপথে পায়খানা লেগে থাকে।
ঘা অথবা ক্যাঙ্কার হওয়ার কারণঃ
কবুতরের মুখে ঘা হওয়ার মূল কারণ হলো কবুতরকে বেশি
বেশি করে ধান খাওয়ানো সুতরাং কবুতরকে যদি আপনি খাওয়াতে চান তাহলে ধান ভালো করে ধুয়ে
নিতে হবে এমনভাবে ধুতে হবে যাতে ধানের মধ্যে থাকা ধারালো কোন গুলো ভেঙ্গে যায়। ধানে
ধারালো কোন এর ফলে কবুতরের ঘা বা ক্যাঙ্কার হয়ে থাকে। এছাড়াও অপরিষ্কার খাবার ও পানি
খাওয়ার ফলে কবুতরের মুখে ঘা বা ক্যাঙ্কার হয়ে থাকে। তাহলে আমরা জানতে পারলাম কবুতরের
মুখে ঘা বা ক্যাঙ্কার কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং কবুতরের ক্যাঙ্কার কেন হয় সেগুলো।
আক্রান্ত কবুতরের যত্নঃ
আমরা কবুতরের মুখে ঘা বা ক্যাঙ্কার চিকিৎসা সম্পর্কে
জেনে নেই। কবুতরের মুখে যদি ঘা অথবা ক্যাংকার হয় তাহলে প্রথমেই আক্রান্ত কবুতরকে অন্যান্য
কবুতর থেকে আলাদা করে নিতে হবে। এরপর পরিষ্কার কাঠি দিয়ে কবুতরের মুখের ঘা এর উপরে
সাদা অংশ তুলা বা কটনবার দিয়ে তুলে দিতে হবে অর্থাৎ পরিষ্কার করে দিতে হবে এমন ভাবে
পরিষ্কার করতে হবে যেন সেখান থেকে রক্ত না বের হয়।
ঔষধঃ
কবুতরকে মানুষের মুখের ঘা এর ট্যাবলেট রিবোসিন অর্ধেক
করে প্রতিদিন দুইবেলা করে খাওয়াতে হবে ৩-৫ দিন আর সাথে কারমিনা সিরাপ ৪ ফোটা ১০ সিসি
পানির সাথে খাওয়াতে হবে এবং রাতে ঔষধ খাওয়ানোর পর ভাইরাক্স ক্রীম ( স্কয়ার ) ঘা অথবা
ক্যাংকার অংশে লাগিয়ে দিতে হবে। মনে রাখবেন ভালো হয়ে গেলে ঔষধ খাওয়ানো বন্ধ করে দিতে
হবে। যদি কবুতর খাবার খেতে না পারে তাহলে কবুতরকে রাইস স্যালাইন খাওয়াবেন সকল ফার্মেসীতে
কিনতে পাবেন। রাইস স্যালাইন খাওয়ানোর নিয়ম প্রতিদিন সকালে এবং বিকেলে।
অতিরিক্ত ঔষধঃ
বাকি সময় একটু একটু করে একটু পরপর হ্যান্ড ফিটিং
করাবেন। রিবোসিন খাওয়ানোর পরও যদি কবুতরের মুখের ঘা ভালো না হয় তাহলে মানুষের ঔষধ
ফ্লাজিল খাওয়াবেন। এটা খাওয়ানোর নিয়ম হলো একটি ট্যাবলেট ছয় ভাগ করে একভাগ দিনে দুই বেলা সকাল ও বিকাল খাওয়াবেন এবং
ঔষধ প্রতিটি কবুতরকে ভরা পেটে খাওয়াতে হবে। এতে আশাকরি কবুতরের মুখের ঘা বা পুরোপুরিভাবে
সেরে যাবে।
নোটঃ কবুতকে যদি প্রাণী হিসেবে দেখেন তা হলে কবুতর পালন করা ছেড়ে দিতে
হবে। আর যদি ভালো বাসার সম্পদ হিসেবে দেখেন তা হলে দেখবেন কবুতর আপনাকে আনন্দ দিচ্ছে
যা টাকার বিনিময়ে পাওয়া যাবে না।
Post a Comment
If you have any information to know ? Please comment.