Man Lives on Earth by His Creation
There
was no money to buy straw, so in his last years he used to cover the broken
rice of the house with his own canvas. However, in recognition of Ramkinkar's
base creative work, Visva-Bharati's "Desikottam" was written by
Rabindranath Tagore. D. Lit and India were awarded the state title of
"Padma Bhushan".
Tragedy
of Bengal, Rabindranath Tagore, seeing the sculpture of a young woman
"Sujata" eleven feet tall, said, "Can I build all the ashrams
with bigger idols than this?" Fill it if you can. " I never looked
back on that start.
It
was 1925. After Khaddar came to Santiniketan, his classmates named him
"Khaddar friend". Guru Nandalal Basu saw his paintings and said on
the first day, "You all know, why are you here again?” Well, stay two or
three years," he said after thinking for a while. "Those two or three
years are not over yet," he said in an interview a few days before his
death after spending five and a half decades in Santiniketan.
Kinkara
was the first to work in oil at Kalabhavan. While portraying Rabindranath,
Rabindranath Tagore whispered, "When you see something, twist your neck
like a tiger. Don't look back. This is the last word." He used to repeat
these words of Rabindranath. It was like Ramkinkar's beads. He used to say
"My Tagore, Ravi Tagore".
If
we did not have the special affection of Ravi Tagore, we might not have been
able to get him as the guru of modern Bengali sculpture. He had to be torn to
pieces in Santiniketan Ashram for the rest of his life. To the so-called
gentlemen, Ramkinkar was an untouchable object. Gossip about him was always
going on in Santiniketan. Even Rabindranath used to say "Let him be like
him"! Alcoholism and relationships with models were more discussed in
contemporary times than his creativity.
He
did not hide anything about Ramkinkar's beige lifestyle. There was no deception
between the person Ramkinkar and the artist Ramkinkar. He was a very simple and
straightforward man.
Ramkinkar Beige once asked him about his model entertainment. He simply replied,
"Entertainment, you mean entertainment?" She is my student, Manipuri
girl. Little by little, O-E recognized the world of body curves and sub-curves.
I turned him around in the light and dark and drew a lot. One day, he wrote a
play in Manipuri about me.
Once,
on his way to Delhi, Ramkinkar Beige knelt down at the call of an indigenous
woman and got off with her at an unknown station. As if lost. No news for a
long time! Suddenly a telegram without address reached Santiniketan. "Lost
myself, search myself," Kinker said.
Bankura
Lalbazare Bajoria Guest House. Parimal Pal asked, "With so many artists,
poets and writers in the country, why are you thinking of writing a huge novel
about Ramkinkar?" Samresh Basu laughed and said, "Ramkinkar has a
variety of life forms, rhythms, wonderful mysteries of the universe, and the
immense artistic beauty of the universe." Samresh Basu, a famous Bengali
writer, traveled to Bankura to write about him.
Ramkinkar Beige rushed to Shantiniketan to make a documentary about him. Show the sculptor
the Venture in your own way in each frame.
Surviving
the burning in the depths of his chest, Ramkinkar Beige saw life with the naked
eye, just blowing away all opposition. Radharani was a rural woman abandoned by
her husband and worked for Rathindranath's wife Pratima Devi. He brought her to
himself. In front of the Reserve Bank of Delhi, the 21-foot yaksha-yaksha idol
is made in the style of Radharani.
Santiniketan
objected. Ramkinkar is outspoken, "I have kept the servant. Why do you
object? " Ramkinkar got Desikottam. The students went and said, give him a
reception. The Vice Chancellor will also be present on the occasion. Ramkinkar
said he would go only if the vice-chancellor on the stage and Radharani were
given a seat next to him with equal status. This is a simple Ramkinkar beige.
Radharani
was with him till the end of his life. Although many consider him an aborigine,
he is not. This misconception of some people about him to create a
comprehensive art about the life of Dalits and Adivasis.
The
Gandheshwari River near Bankura town is a narrow stream today. Ramkinkar used
to make idols by bringing soil from the banks of this river. He was born on 25
May 1906. Died August 2, 1980. The novel that started with him remains
incomplete. Samresh Basu died before he could finish. The sick priest Ghatak
died during the post-production before the end of the documentary about him.
Another
name for flowing life is Ramkinkar Beige. Rabindranath himself was fascinated
by the different inhabitants of Santiniketan, the sick priest Ghatak rushed to
Bolpur to document the people, Shakti Chatterjee used to appear in the evenings
to get close to him, he was none other than our Bengali sculptor Ramkinkar Beige.
Note:
Ramkinkar Beige was one of the pioneers of modern Indian sculpture. Ramkinkar
was the first Indian artist to study modern Western art and apply that style to
his sculptures. He is considered to be the father of modernity and one of the
best artists in Indian art.
#RamkinkarBeige
#Ramkinkar #Artist #Bangla #fakhrulalam #bd #lifeissimplebd #ModernArt #Indian
#Rabindranath #Santiniketan #SamreshBasu #PratimaDevi #NandalalBasu #IndianArt
#Sculptor #ShakitChatterjee #Bangladesh #Artislife
মানুষ তার সৃষ্টির দ্বারা বেঁচে থাকে পৃথিবীতে
কে কার অন্তরে বাস করে ?
কার দ্বারা কে বেশি
সমৃদ্ধ ?
কে যে কার অনুচর বোঝা
দায় ?
শিল্প না শিল্পী বিদগ্ধ
?
খড় কেনার পয়সা ছিলো না, তাই শেষ বয়সে ঘরের ভাঙা চাল ঢাকতেন নিজের তৈরি ক্যানভাসে। অথচ রামকিঙ্কর বেইজ সৃষ্টিশীল কাজের স্বীকৃতি হিসেবে
বিশ্বভারতীর ‘‘ দেশিকোত্তম ” রবীন্দ্রভারতী কর্তৃক ডি. লিট ও ভারতের রাষ্ট্রীয় খেতাব " পদ্মভূষণ '’ উপাধিতে ভূষিত হন।
বাংলার ট্র্যাজেডি, এগারো ফুট লম্বা ছিপছিপে এক তরুণীর ভাস্কর্য " সুজাতা " দেখে রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, “ সমস্ত আশ্রম এর চেয়েও বড় বড় মূর্তি গড়ে ভরে দিতে পারবি ? পারলে ভরে দে ”। সেই শুরু পেছনে তাকাতে হয়নি কখনো ।
তখন ছিল ১৯২৫ সাল। খদ্দর পরে
শান্তিনিকেতনে
এসেছিল বলে সহপাঠীরা নাম দিল ‘‘ খদ্দর বন্ধু ‘’। গুরু নন্দলাল বসু তার আঁকা ছবি দেখে প্রথম দিনই বললেন, ‘‘ তুমি সবই জানো, আবার এখানে কেন? ’’একটু ভেবে
বলেন, ‘‘ আচ্ছা, দুই - তিন বছর থাকো তো ’’। এক নাগাড়ে সাড়ে পাঁচ দশক শান্তিনিকেতনে কাটিয়ে মৃত্যুর কিছু দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘‘ সেই দু-তিন বছর আমার এখনও শেষ হল না ’’।
কলাভবনে কিঙ্করই প্রথম অয়েলে কাজ করেছেন। রবীন্দ্রনাথের পোর্ট্রেট করার সময় ফিস ফিস করে রবিঠাকুর বলেছিলেন " যখন কিছু দেখবে, বাঘের মতো ঘাড় মুচড়ে ধরবে। পিছনে আর তাকাবে না। এই হল শেষ কথা "। রবীন্দ্রনাথের এই কথা বারবার আওড়াতেন । এ যেন ছিল রামকিঙ্করের জপমালা। নিজেই বলতেন " আমার ঠাকুর, রবি ঠাকুর "।
রবি ঠাকুরের বিশেষ স্নেহের পাত্র না হলে তাকে হয়তো
নাও পেতে পারতাম আমরা বাঙ্গালীর আধুনিক ভাস্কর্যের গুরু হিসেবে । শান্তিনিকেতন আশ্রমে জাত-বর্ণের নিষ্ঠুর করাতে
টুকরো টুকরো হতে হয়েছে তাকে সারা জীবনই। তথাকথিত ভদ্রলোকেদের কাছে রামকিঙ্কর এক অচ্ছুত বস্তু হয়েই ছিলেন। তাকে নিয়ে গসিপ চলতো শান্তিনিকেতনে সর্বদাই। রবীন্দ্রনাথের কানেও যেতো তিনি বলতেন " ওকে ওর মতো থাকতে দাও" ! তার সৃষ্টিশীলতার চেয়ে
মদ্যপান আর মডেলদের সাথে সম্পর্ক নিয়েই সমসাময়িক কালে বেশি আলোচনা হতো।
রামকিঙ্কর বেইজ জীবনাচরণ নিয়ে তিনি কোনও লুকোচুরি করতেন না। ব্যাক্তি রামকিঙ্কর আর শিল্পী রামকিঙ্করের মধ্যে কোন ছলনা ছিলো না। তিনি ছিলেন একেবারে সহজ সরল এবং সাদা মনের মানুষ।
রামকিঙ্কর বেইজ এক বার তাঁকে প্রশ্ন করা হল তাঁর মডেল বিনোদকে নিয়ে। তিনি সরল উত্তর দেন, ‘‘ বিনোদ, মানে বিনোদিনী ? সে আমার ছাত্রী, মণিপুরী মেয়ে। একটু একটু করে শরীরের বাঁক, উপবাঁকের ভুবন চিনিয়েছিল ও-ই। আলো-অন্ধকারে ওকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এঁকেছিলাম অনেক। এক দিন চলে গেল, মণিপুরি ভাষায় একটি নাটকও লিখেছে আমাকে নিয়ে ’’।
একবার, রামকিঙ্কর বেইজ দিল্লি যাওয়ার পথে এক আদিবাসী রমণীর
আহ্বানের কাছে নতজানু হয়ে তাঁর সঙ্গে নেমে গেলেন অজানা স্টেশনে। হারিয়ে গেলেন যেন। খবর নেই বহুকাল ! হঠাৎ করে শান্তিনিকেতনে এসে পৌঁছল ঠিকানা বিহীন এক টেলিগ্রাম। তাতে কিঙ্কর জানালেন, ‘‘ নিজেকে হারিয়ে, নিজেকে অনুসন্ধান ‘’।
বাঁকুড়ার লালবাজারে বাজোরিয়া গেস্ট হাউসে ড. পরিমল পাল প্রশ্ন করেন, ‘‘ দেশে এত শিল্পী - কবি - লেখক থাকতে, কেন রামকিঙ্করকে নিয়ে বিশাল উপন্যাস লেখার কথা ভাবছেন ‘’। সমরেশ বসু হেসে বলেন, ‘‘ রামকিঙ্করের মধ্যে আছে জীবনের বিচিত্র রূপ - রস - ছন্দ, মহাবিশ্বের বিস্ময়কর রহস্য, আর বিশ্বসত্তার সুবিপুল শিল্প সৌন্দর্য ‘’। তাঁকে নিয়ে
“দেখি নাই ফিরে” লিখবেন বলে বাংলার বিখ্যাত সাহিত্যিক সমরেশ বসু, বাঁকুড়ার পথে পথে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
রামকিঙ্কর বেইজ তাকে নিয়ে তথ্যচিত্র নির্মাণ করতে অসুস্থ ঋত্বিক ঘটক ছুটে আসেন শান্তি নিকেতনে । প্রতি ফ্রেমে নিজের মতো করে ভেঙেচুরে দেখান ভাস্করকে।
বুকের গহীনে দহন নিয়ে বেঁচে থাকা রামকিঙ্কর বেইজ জীবনকে দেখতেন সরল চোখে, সব বিরুদ্ধতাকে স্রেফ তুড়ি মেরে উড়িয়ে। রাধারানি স্বামী পরিত্যক্তা এক গ্রাম্য মহিলা, কাজ করতেন রথীন্দ্রনাথের স্ত্রী প্রতিমা দেবীর কাছে। তাকে নিয়ে আসেন তিনি নিজের কাছে। দিল্লি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সামনে
২১ ফুটের
যক্ষ - যক্ষীর মূর্তির যক্ষীটা রাধারানীর আদলেই করা।
শান্তিনিকেতন আপত্তি তুলেছিল। রামকিঙ্কর স্পষ্টবাক, ‘‘ আমি সেবাদাসী রেখেছি। তোমাদের আপত্তি কেন ’’? দেশিকোত্তম পেয়েছেন রামকিঙ্কর। ছাত্ররা গিয়ে বললেন, তাঁকে সংবর্ধনা দেবেন। উপাচার্যও থাকবেন সেই অনুষ্ঠানে। রামকিঙ্কর বললেন, মঞ্চে উপাচার্য এবং তাঁর পাশে সম-মর্যাদায় রাধারানিকে আসন দিলে তবেই তিনি যাবেন। এই হলেন সহজ - সরল রামকিঙ্কর বেইজ।
জীবনের শেষ পর্যন্ত রাধারানীই
ছিলেন তার সাথে । তাঁকে অনেকে আদিবাসী মনে করলেও প্রকৃত পক্ষে তিনি তা নন। দলিত ও আদিবাসীদের
জীবন নিয়ে ব্যাপক শিল্প সৃষ্টির জন্য তার সম্পর্কে কিছু মানুষের এই ভ্রান্ত ধারণা।
বাঁকুড়া শহরের পাশে গন্ধেশ্বরী
নদী আজ শীর্ণ স্রোতধারা। এই নদীর ধার থেকেই মাটি এনে ছেলেবেলায় মূর্তি গড়তেন রামকিঙ্কর।
তার জন্ম তারিখ ২৫ মে ১৯০৬ সালে। মারা যান ২ অগস্ট, ১৯৮০ সাল। তাকে নিয়ে শুরু করা উপন্যাস
অসম্পূর্ণ থেকে যায়। শেষ করার আগেই সমরেশ বসু
মারা যান। তাকে নিয়ে তথ্যচিত্র শেষ করার আগেই পোস্ট প্রডাকশানের সময়ই মারা যান
অসুস্থ ঋত্বিক ঘটক।
প্রবহমান জীবনের অপর নাম
যেন রামকিঙ্কর বেইজ। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের যে অন্যরকম বাসিন্দাকে নিয়ে
ভীষণ মুগ্ধ ছিলেন, যে মানুষের তথ্যচিত্র করার জন্যে অসুস্থ ঋত্বিক ঘটক ছুটে যান বোলপুরে,
যে সান্নিধ্য পেতে ভর সন্ধ্যেয় হাজির হতেন শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সে আর অন্য কেউ নয়
সে হলো আমাদের বাঙ্গালী ভাস্কর রামকিঙ্কর বেইজ।
নোটঃ
রামকিঙ্কর বেইজ আধুনিক ভারতীয় ভাস্কর্যকলার অন্যতম অগ্রপথিক ছিলেন। রামকিঙ্কর ছিলেন
প্রথম ভারতীয় শিল্পী যিনি আধুনিক পাশ্চাত্য শিল্প অধ্যয়ন করে সেই শৈলী নিজের ভাস্কর্যে
প্রয়োগ করেন। তাকে ভারতীয় শিল্পে আধুনিকতার জনক ও অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী মনে করা
হয়।
إرسال تعليق
If you have any information to know ? Please comment.