Allah is Almighty and Food provider
In the back garden of the house, when I
came back home with wet clothes in the sun, I noticed a half-eaten apple lying
on the floor. Numerous ants on apples. I gave the apple to the big boy to eat
two days ago. Seeing the apple lying on the floor that day, I thought I would
pick it up and throw it in the garbage basket, but later I forgot. I thought
that Allah Ta'ala had definitely made me forget to throw away the apple that
day because the rest of this apple was the food of the ants.
In the village house I saw a lot of times
when I was going to eat a plate of rice, the food fell from my hand and rolled
on the floor. In the meantime, a cat came from nowhere and started eating the
food. We continue to regret or get angry because of our own carelessness. But I
never thought that this food was not for me but for the cat.
In this way, Allah Ta'ala provides
physical sustenance to whomever He wills in all of His creation, in a limited
form or in innumerable ways.
“There are many animals that do not store
their food. GOD provides for them, and for you. He is the All-Hearing, the
All-Knowing. ”
[Surat al-Ankabut, 60]
Many of us are in financial trouble right
now. In this critical time of the epidemic, the way of earning for many is
almost closed. I heard a true story in a lecture two days ago. It was becoming
difficult to hold back the tears.
Shaykh Hatim al-Assam (may Allah be
pleased with him) once expressed his desire to go on Hajj and disclosed it to
his wife and children. The wife was discouraged and said, what will happen to
us if you go on Hajj now? How do we go? You'd better drop that thought for now.
Go when you have some extra money. The ten-year-old eldest daughter of the two
was present in the middle of the conversation. After hearing all this, the girl
said to her father, "Abbajan, you can go for Hajj in peace." There is
Allah and Razzaq. He must see us. Shaykh Hatim al-Assam seemed to have the
courage to listen to his daughter and left for Hajj.
A couple of weeks later. By that time,
there was a food crisis in the house where Shaikh had run out of money.
Sheikh's wife and his other young children were ignoring the older girl and
saying, what will happen to us now? If you let Abbajan go and tell him that
Allah will see. Now there is no food in the house and no money to buy food.
Without answering, the girl went into the
inner room and raised her hands in prayer.
God! Your promise is true. You said,
“And whoever fears Allah, He will give him
a way out, and will provide for him from where he never expected. He suffices
as one who puts his trust in God. God will complete his work. ” [Surah
At-Talaq, 2-3]
God, I have put my complete trust in you.
In the meantime there was a knock on the
door. The girl opened the door and saw a well-dressed man standing. The man
said, "Our governor was going down this road." He is very thirsty.
Will there be some water for him?
The girl arranged a beautiful cup of
water. The governor was very satisfied with the water and asked the
subordinate, O! You have brought this water from any house, I have hardly drank
such delicious water in my life.
The subordinate said, "Sir, this is
the house of Shaykh Hatim al-Assam." The governor said, "Let's go and
greet him." The man said, "Sir, he is not at home, he has gone for
Hajj." The governor said, but now it is our responsibility to meet all the
needs of his family. Saying this, he placed a bag of gold coins from his shirt
pocket in front of the door of the girl's house and said to all his
subordinates who were with him, "Those of you who like me, give something
to this family like me." Upon hearing this, all the people present there
left with all the gold coins in their pockets in front of the door.
The girl's mother and other sisters were
overjoyed but only the girl was crying. Seeing that, the girl's mother said,
why are you crying? Didn't you cry when we didn't have anything and now you are
crying after getting so much wealth?
The girl replied, I am crying thinking
about one thing. An ordinary governor of the world gave only so much after
drinking water and when the king of both worlds, Rabbul Arshil Azeem, became
happy with his servant, he did not know how he treated his servant.
“Allah enlarges the provision for whom He
wills and straitens (it for whom He wills). They are fascinated by worldly
life. The life of this world is nothing but a means to an end. ”
[Surah Ar-Rad, 26]
Note: The earth is created by Allah and He
has distributed its food with it. The master of the great creation, the main
task of all his creatures is to hunt down his obedience and act accordingly.
#earth #Allah #fakhrulalam #lifeissimplebd
#distributed #life #bd #bangladesh #bangla #almighty #provider #goldcoins #family #careless
#eating #couple #house #water #food #servant #bangali
আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং খাদ্য প্রদানকারী
বাসার পিছনের বাগানে ভেজা কাপড় রোদে দিয়ে ঘরে
ফিরে আসার সময় লক্ষ্য করলাম একটা আধা খাওয়া আপেল মেঝেতে পড়ে আছে । আপেলের উপর অসংখ্য
পিঁপড়া । আপেলটা বড় ছেলেটাকে দিয়েছিলাম খেতে দুইদিন আগে । সেদিন আপেলটা মেঝেতে পড়ে
থাকতে দেখে তুলে ময়লার ঝুড়িতে ফেলবো ভেবেও পরে ভুলে গেলাম । ভাবছিলাম সেদিন আপেলটা
ফেলে দেওয়ার কথা আল্লাহ তায়ালাই নিশ্চিত ভাবে আমাকে ভুলিয়ে দিয়েছিলেন কারণ এই আপেলের
বাকি অংশ ছিলো পিঁপড়াদের রিযিক ।
গ্রামের বাড়িতে দেখেছি অনেক সময় এক প্লেট ভাত
খেতে যাবো এমন সময় হাত থেকে উল্টে পড়ে খাবারগুলো মেঝেতে গড়াগড়ি খাচ্ছে । এরমধ্যে
হুট করে কোথা থেকে একটা বিড়াল এসে খাবারগুলো খাওয়া শুরু করে দেয় । আমরা আফসোস করতে
থাকি কিংবা রাগে ফেটে পড়ি নিজের কেয়ারলেসনেসের কারণে । অথচ এভাবে কখনও ভাবিনা এই খাবার
আমার নয় বরং বিড়ালটার রিযিকে ছিলো ।
এমনিভাবে শারীরিক রিযিক টা আল্লাহ তায়ালাই তাঁর
সৃষ্টির সকলের মধ্যে যাকে চান তার নিকট পৌঁছে দেন সীমিত আকারে অথবা বেশুমার ভাবে ।
“ এমন অনেক জন্তু আছে, যারা তাদের খাদ্য সঞ্চিত
রাখে না। আল্লাহই রিযিক দেন তাদেরকে এবং তোমাদেরকেও। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।”
[ সুরা আনকাবুত, ৬০]
আমরা এই মুহুর্তে অনেকেই আর্থিক রিযিক নিয়ে পেরেশানির
মধ্যে যাচ্ছি । মহামারীর এ ক্রান্তিকালে অনেকেরই উপার্জনের রাস্তা প্রায় বন্ধ হবার
যোগাড় । একটা সত্য ঘটনা শুনলাম দুদিন আগে একটা লেকচারে । চোখের পানি আটকানো কঠিন হয়ে
পড়ছিলো ।
শায়েখ হাতিম আল আসাম (রাহি.) একবার হজ্জ্বে যাবার
ইচ্ছা পোষণ করে স্ত্রী ও সন্তানদের সামনে খোলাসা করলেন । স্ত্রী তাতে নিরুৎসাহিত করে
বললেন, আপনি এখন হজ্জ্বে গেলে আমাদের কি হবে ? আমরা চলবো কি করে ? আপনি বরং এখন আপাতত
এ চিন্তা বাদ দেন । যখন বাড়তি কিছু টাকা হবে তখন যাবেন । তাদের দুজনের কথোপকথনের মাঝে
উপস্থিত ছিলেন তাদেরেই দশ বছর বয়সী বড় কন্যা । মেয়েটি সব শুনে তার বাবার উদ্দেশ্যে
বললো, আব্বাজান আপনি নিশ্চিন্তে হজ্জ্বে চলে যান । আল্লাহ আর-রাজ্জাক তো আছেন । তিনি
অবশ্যই আমাদের দেখবেন । মেয়ের কথা শুনে শায়খ হাতিম আল আসাম যেন মনে সাহস পেলো এবং দিন
ক্ষণ বুঝে হজ্জ্বের উদ্দেশ্যে রওনা করলেন ।
তার সপ্তাহ দুয়েক পরের কথা । ততদিনে শায়খের রেখে
যাওয়া পয়সা শেষ হয়ে যাওয়ার ঘরে খাদ্যের সংকট দেখা দিলো । শায়খের স্ত্রী ও তার অন্যান্য
ছোট সন্তানেরা বড় মেয়েটাকে তাচ্ছিল্য করে বলছিলো, এখন আমাদের কি হবে ? খুব তো আব্বাজান
কে যেতে দিলে আর আল্লাহ দেখবেন বললে । এখন তো ঘরে কোন খাবারও নেই আর খাবার কেনার জন্য
পয়সাও নেই ।
মেয়েটি তাদের কথার জবাব না দিয়ে ভেতরের কক্ষে
গিয়ে দু’হাত মুনাযাতে উঠিয়ে বলতে লাগলো –
আল্লাহ ! আপনার ওয়াদা তো সত্য । আপনি তো বলেছেন,
“আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির
পথ করে দেবেন এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা
থেকে রিযিক দেবেন। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ
তার কাজ পূর্ণ করবেন।” [ সুরা আত-তালাক, ২-৩]
আল্লাহ আমি তো আপনার উপর পরিপূর্ণ ভরসা করলাম
।
এরই মধ্যে দরজায় করাঘাত হলো । মেয়েটা দরজা খুলে
দেখলো, সুন্দর পোশাক পরা একজন লোক দাঁড়িয়ে । লোকটি বললেন, আমাদের গভর্নর সাহেব যাচ্ছিলেন
এ রাস্তা দিয়ে । উনি খুব পিপাসার্ত । একটু পানি হবে উনার জন্য ?
মেয়েটি খুব সুন্দর একটা পেয়ালায় পানির ব্যবস্থা
করলেন । গভর্নর পানি পান করে অত্যন্ত তৃপ্ত হলেন এবং অধস্তন লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন,
ওহে ! এ পানি কোন বাড়ি থেকে এনেছো, এত সুস্বাদু পানি আমার জীবনে কমই পান করেছি ।
অধস্তন লোকটি বললেন, হুজুর, এ শায়খ হাতিম আল
আসামের বাড়ি । গভর্নর বললেন, চলো তাকে গিয়ে সালাম বলে আসি । লোকটি বললেন, হুজুর তিনি
তো বাড়ি নেই, হজ্জ্বে গিয়েছেন । গভর্নর বললেন, তবে তো তার পরিবারের সকল প্রয়োজন পূরণ
করার দায়িত্ব এখন আমাদের । এ বলে তিনি তার জামার পকেট থেকে এক থলে স্বর্ণ মুদ্রা মেয়েটির
বাড়ির দরজার সামনে রেখে দিলেন এবং সাথে থাকা উনার সকল অধস্তন লোকদের উদ্দেশ্যে বললেন,
তোমরা যারা আমাকে পছন্দ করো তারাও আমার মত অনুরুপ এ পরিবারটিকে কিছু দাও । এ কথা শোনার
সাথে সাথে সেখানে উপস্থিত সকল ব্যক্তি তাদের পকেটে রাখা সব স্বর্ণমুদ্রা গুলো দরজার
সামনে জমা করে প্রস্থান করলেন ।
মেয়েটির মা এবং অন্যান্য বোনেরা আনন্দে আত্মহারা
হয়ে পড়লো কিন্তু কাঁদছে শুধু মেয়েটা । তা দেখে মেয়েটার মা বললেন, তুমি কাঁদছো কেন
? যখন আমাদের কিছু ছিলোনা তখন কাঁদোনি আর এখন এত সম্পদ পেয়ে কাঁদছো ?
মেয়েটি জবাবে বললো, একটা ব্যপার ভেবে কাঁদছি
। দুনিয়ার এক মামুলি গভর্নর শুধু পানি পান করে খুশি হয়ে এতকিছু দিয়ে দিলো আর উভয় জাহানের
বাদশা রাব্বুল আরশিল আযীম যখন বান্দার উপর খুশি হয়ে যান তখন তিনি তাঁর বান্দার প্রতি
না জানি কিরুপ আচরণ করেন !!
“ আল্লাহ যার জন্যে ইচ্ছা রুযী প্রশস্ত করেন
এবং যার জন্য ইচ্ছা সংকুচিত করেন। তারা পার্থিব জীবনের প্রতি মুগ্ধ। পার্থিব জীবন পরকালের
তুলনায় অতি সামান্য সম্পদ বৈ আর কিছু নয়।”
[ সুরা আর-রাদ, ২৬ ]
নোটঃ পৃথিবী আল্লাহ যে সব মাখলুকাত সৃষ্টি করেছেন
এবং তার সাথে তার খাদ্য বন্টন করে দিয়েছেন। মহান সৃষ্টির কর্তা, তার সকল সৃষ্টির জীবের
প্রধান কাজ হলো তার আনুগত্য শিকার করা এবং তা অনুযায়ী কাজ করা।
Post a Comment
If you have any information to know ? Please comment.