Life and Economy
The two aspects of human ‘‘life and economy’’ have always been complementary and integral parts of each other for
ages. The fate of one of them is completely dependent on the other. To put it
more clearly, in fact, the wheel of the economy is in motion through the active
participation of the people. And a dynamic economy increases people's chances
of participating in economic activities. Even in times of human crisis, the
economy is the savior of the people. Over the ages, this has become an
infallible rule on the planet Earth.
Lockdown Theory:
On the other hand, due to the lack of
human involvement, the wheels of the economy may slow down and stop, which is a
threat to the normal life of the people. This is exactly what happened during
the Corona period. One country after another has gone into lockdown at
different times due to the Corona outbreak. In its continuation, a general
holiday has been declared in our country in the form of lockdown, which is
still going on. But the lockdown theory, while somewhat hampered the Corona
transition, has completely turned the wheel of the economy. As a result, even
the largest economies are now in the grip of a vicious cycle of lockdown due to
corona. On the other hand, the economy of a developing country like ours is in
life support like a patient suffering from corona.
The Opposite Life:
Basically, at the moment, human life and the
economy seem to be pitted against each other. Because the general holiday or
lockdown that has been announced to protect people from the Corona infection,
has been pressing on the chest of public life like a rock day by day. The
longer the lockdown lasts, the heavier the stone becomes for the working
people. On the other hand, given the density and lack of awareness of our
country's population, it is easy to imagine that the infection would spread
rapidly if the lockdown was lifted.
Both Crises:
In this situation, one thing has become
clear. If we want to save the economy, we have to lift the lockdown. But in
doing so, public life is being threatened. On the other hand, if the lockdown
continues for the safety of public life, the wheel of the economy is turning
off. So the simple explanation is that the economy is stagnating in order to
save lives and life is in danger if the economy is to survive. As a result,
like other countries in the world, our Bangladesh is now in a dilemma.
WHO Disappointed:
On the other hand, the expectation with
which various countries were prolonging the lockdown has now vanished. The
world thought that the corona vaccine might be discovered by the time of the
lockdown. But sad but true is the fact that several vaccine tests have already
failed in different countries. Others are also at the clinical stage through
experimentation. Meanwhile, the World Health Organization (WHO) has expressed
frustration that the coronavirus vaccine may never be available, adding that
the coronavirus will not be completely eradicated.
Bengali is Moving Forward:
There is nothing wrong with being
optimistic, so I am personally optimistic about the invention of the vaccine.
Surely this vaccine will be made very soon inshaAllah. But even if the vaccine
is made, will the problem be solved very quickly? Through research in different
countries, we have learned that the corona virus is capable of mutating its
genes through mutations. For example, the genome sequence of the virus in
Bangladesh by the Child Health Care Organization has already been mutated 9 times.
One thing that can be deduced from this is that if the vaccine is not developed
with any common features of the corona virus in mind, it will not be possible
to treat all corona patients with the same vaccine. Even if the vaccine is
discovered, it will take years for it to reach ordinary people like us.
Current Situation:
The point to consider now is that the way
in which global public life has come to a standstill as a result of just a few
months of lockdowns, it is by no means appropriate to prolong this lockdown in
the future. So whether the vaccine comes now or later or not at all is a bigger
issue than moving the wheel of the economy right now. In that case, the main
and only way is to join the work of the people. Hey, joining the work means
increasing the risk of infection. But no matter what the risk of infection, if
the economy is not mobilized at the moment, more people will die than corona
without eating. So we have no choice but to join the work. But in order to work
in a coronary environment, we need to have at least some preparation before
going to work.
Adaptation process:
Throughout the ages, people have adapted
to the environment along with other fauna of the world due to various natural
calamities or epidemics caused by food crises from time to time. This
adaptation process is called 'adaptation'. Adaptation refers to any change in
the structure and function of an organism in order to adapt to the environment.
The physiological, structural and behavioral changes that take place in this
process help the organism to survive in a particular environment. The point is
to adapt oneself to the environment so that it can survive in hostile
environments; Adaptation is in such a process.
Now is the time for people to prepare
physically and mentally to be involved in this adaptation process. If this claim
of time is denied, then the matter could be like dinosaurs and cockroaches.
Unable to adapt to the environment, the dinosaurs are lost in the womb of time.
On the other hand, another animal of the
contemporary period, the cockroach, has successfully mastered the adaptation
process and is still alive today. In the case of humans, however, this
adaptation may be different from that of other animals. In the case of such
people, the prerequisite for this process will be to follow proper hygiene
rules, to develop proper diet and to increase immunity through mental
preparation as well as physical exercise. In other words, in order to survive,
I-you and the human race have to be involved in this process as soon as
possible.
In this situation, let's start taking
mental and physical preparation from today to adapt ourselves to learn from
cockroaches. And in the race to survive, I try to prove myself as a worthy
competitor in this journey.
Proverbs:
I read in one of Sharat Chandra's essays,
"The giant elephant has become extinct, but the cockroach has
survived." Now the decision is yours, will you get lost like the
dinosaurs, or will you survive with the lessons of adaptation from the
cockroaches?
Note: Suddenly a song line came to mind,
"If no one comes to hear your call, let's go alone." Remember that if
you survive, this whole world is for you and if you are not in this world, the
world will still run beautifully. Stay home, stay healthy and stay healthy.
#lifeandeconomy #fakhrulalam #bangladesh #economy #lifeissimplebd #worldeconomy
#presentlife #coronavirus #bdeconomy #blogger #bangla #lockdown #coronabd
জীবন ও অর্থনীতি
মানুষের ‘জীবন’ ও
‘অর্থনীতি’ এ দুটো বিষয় সবসময় একে অপরের পরিপূরক ও অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে যুগ যুগ
ধরে চলে আসছে। এদের একটির ভাগ্য অপরটির উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। বিষয়টি আরো স্পষ্ট
করে বলি, আসলে মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণের মধ্যে দিয়েই অর্থনীতির চাকা সচল থাকে। আর
গতিশীল অর্থনীতি মানুষকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ আরও বাড়িয়ে দেয়।
এমনকি মানুষের সংকটকালীন সময়ে অর্থনীতিই মানুষের নিকট ত্রাতা হিসেবে আবির্ভূত হয়।
যুগ যুগ ধরে পৃথিবী নামক গ্রহে এ এক অমোঘ নিয়মনীতিতে পরিণত হয়েছে।
লকডাউন থিওরিঃ
অন্যদিকে মানুষের সংশ্লিষ্টতার
অভাবে অর্থনীতির চাকা ক্রমেই হ্রাস পেতে পেতে তা থেমে যেতেও পারে, যা মানুষের
স্বাভাবিক জীবনযাত্রার জন্য হুমকি স্বরূপ। করোনাকালে এসে ঠিক এমনটাই ঘটেছে। করোনার
প্রকোপে একের পর এক দেশ বিভিন্ন সময়ে লকডাউনে গিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের
দেশেও লকডাউনের আদলে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে, যা এখনো চলমান। কিন্তু লকডাউন থিওরি
করোনা সংক্রমণে কিছুটা বাধ সাধলেও তা অর্থনীতির চাকাকে পুরোপুরিভাবে বন্ধ করে
দিয়েছে। ফলশ্রুতিতে বৃহৎ অর্থনীতির দেশগুলোও এখন করোনার কারণে লকডাউন নামক দুষ্ট
চক্রের কবলে পড়ে মুমূর্ষু রোগীর ন্যায় ধুকছে। অন্যদিকে আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশের
অর্থনীতি বলতে গেলে করোনা আক্রান্ত রোগীর ন্যায় লাইফ সাপোর্টে আছে।
বিপরীত মুখী জীবনঃ
এই মূহুর্তে মানুষের
জীবন ও অর্থনীতি একে অপরের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গিয়েছে বলেই আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে।
কেননা মানুষকে করোনা সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য যে সাধারণ ছুটি বা লকডাউন
ঘোষণা করা হয়েছে, তা দিনকে দিন পাথরের মত জনজীবনের বুকের উপর চেপে বসেছে। লকডাউন
যত দীর্ঘায়িত হচ্ছে ততই খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষদের জন্য এই পাথর ক্রমশ আরও ভারী
হয়ে উঠছে। অন্যদিকে আমাদের দেশের জনসংখ্যার যে ঘনত্ব এবং সচেতনতার যতটা অভাব, তাতে
লকডাউন তুলে দিলে সংক্রমণ যে দ্রুত বিস্তার লাভ করবে সেটা সহজেই বোঝা যায়।
উভয় সংকটঃ
এই অবস্থায় এসে একটা
বিষয় স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। অর্থনীতিকে বাঁচাতে গেলে লকডাউন তুলে দিতে হবে। কিন্তু
এতে করে জনজীবন হুমকির মধ্যে পড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে জনজীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে
লকডাউন অব্যাহত রাখলে অর্থনীতির চাকা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সুতরাং বিষয়টির সরল
ব্যাখ্যা এই যে, জীবন বাঁচাতে গেলে অর্থনীতি স্থবির হয়ে যাচ্ছে আর অর্থনীতি টিকিয়ে
রাখতে গেলে জীবন হুমকির মধ্যে পড়ছে। ফলে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় আমাদের বাংলাদেশে
এখন উভমুখী এক সমস্যার পরিস্থিতি হয়ে পড়েছে।
(who) হতাশঃ
যে প্রত্যাশা নিয়ে বিভিন্ন দেশ লকডাউন দীর্ঘায়িত
করে যাচ্ছিলো সে আশাও এখন তিরোহিত হয়েছে। বিশ্ববাসী মনে করেছিল লকডাউন থাকতে থাকতে
এরই মধ্যে হয়তো করোনার ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়ে যাবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে ইতিপূর্বে
বিভিন্ন দেশে বেশ কয়েকটি ভ্যাক্সিনের পরীক্ষা ব্যার্থ হয়েছে। অন্যগুলোও পরীক্ষা-নিরীক্ষার
মাধ্যমে ক্লিনিক্যাল পর্যায়ে রয়েছে। আবার এরই মধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অত্যন্ত
হতাশার সুরে বলেছে যে, করোনার ভ্যাক্সিন আর হয়তো কোনদিনই পাওয়া যাবে না এবং আরও বলছে
যে, কোরানা ভাইরাস একেবারে নিমূল হবে না।
বাংলা এগিয়ে যাচ্ছেঃ
আশাবাদী হতে দোষ নেই, তাই ভ্যাক্সিনের আবিষ্কার
নিয়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে আশাবাদী। নিশ্চয় খুব দ্রুতই এই ভ্যাক্সিন তৈরি হবে ইনশাআল্লাহ।
কিন্তু ভ্যাক্সিন তৈরি হলেও কী খুব দ্রুত করোনা সমস্যার সমাধান হবে? বিভিন্ন দেশের
গবেষণার মাধ্যমে আমরা জেনেছি যে, করোনা ভাইরাস মিউটেশনের মাধ্যমে এর জীনগত পরিবর্তন
আনতে সক্ষম। যেমন বাংলাদেশে চাইল্ড হেলথ কেয়ার অর্গানাইজেশন যে ভাইরাসটির জেনোম সিকুয়েন্স
করেছে, সেটি ইতোমধ্যে ৯ বার মিউটেশন করে ফেলেছে। এখান থেকে একটি বিষয় ধারণা করা সম্ভব
যে, যদি করোনা ভাইরাসের সাধারণ কোন বৈশিষ্ট্যকে সামনে রেখে ভ্যাক্সিন না তৈরি করা হয়,
তাহলে একই ভ্যাক্সিন দিয়ে সকল করোনা রোগীর চিকিৎসা করা সম্ভব হবে না। আবার ভ্যাক্সিন
যদি আবিষ্কৃত হয়েও যায় তবু আমাদের মত সাধারণ মানুষের হাতে তা পৌঁছাতে কয়েক বছর সময়
লেগে যাবে।
বর্তমান পরিস্থিতিঃ
ভাবনার বিষয় হলো এই যে, মাত্র কয়েক মাসের লকডাউনের
ফলেই বিশ্বব্যাপী জনজীবনে যেভাবে স্থবিরতা নেমে এসেছে, তাতে ভবিষ্যতে এই লকডাউন দীর্ঘায়িত
করা কোনভাবেই সমীচীন নয়, সম্ভবও নয়। তাই ভ্যাক্সিন এখন আসুক আর পরেই আসুক বা একেবারেই
না আসুক সেটার চেয়েও বড় বিষয় হচ্ছে এই মুহুর্তে অর্থনীতির চাকাকে সচল করা। সেক্ষেত্রে
প্রধান ও একমাত্র উপায় হচ্ছে জনসাধারণের কাজে যোগদান করা। আরে কাজে যোগদান মানেই হচ্ছে
সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া। কিন্তু সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি যতই থাকুক না কেন এই মুহুর্তে
অর্থনীতিকে সচল করতে না পারলে করোনার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যাবে হয়তো না খেয়ে। সুতরাং
কাজে যোগদান করা ভিন্ন আমাদের সামনে আর বিকল্প কোন রাস্তা নেই। কিন্তু করোনাময় পরিবেশে
কাজ করতে হলে কাজে নামার আগে আমাদেরকে নূন্যতম কিছু প্রস্তুতি সেরে নেয়া আবশ্যক।
অভিযোজন প্রক্রিয়াঃ
পৃথিবীতে যুগে-যুগে কালে-কালে খাদ্য সংকটসহ বিভিন্ন
প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারীজনিত সৃষ্ট সমস্যায় পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণীকুলের সাথে
সাথে মানুষও নিজেদেরকে পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। এই খাপ খাওয়ানোর প্রক্রিয়াকে
বলা হয় ‘অভিযোজন’। পরিবেশের সাথে সুষ্ঠুভাবে মানিয়ে চলার জন্য জীবের গঠন ও কাজের যেকোন
পরিবর্তনকে অভিযোজনে বলে। এ প্রক্রিয়ায় জীবের শরীরবৃত্তীয়, গঠনগত ও আচরণগত যে পরিবর্তন
হয় তা নির্দিষ্ট পরিবেশে জীবকে টিকে থাকতে সাহায্যে করে। মোদ্দা কথা পরিবেশ অনুযায়ী
নিজেকে পরিবেশের উপযোগী করে গড়ে তোলা, যাতে করে বৈরী পরিবেশেও টিকে থাকা যায়, এমন প্রক্রিয়ায়
হচ্ছে অভিযোজন।
এই অভিযোজন প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে
মানুষের জন্য শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেয়ার সঠিক সময় এখনই। যদি সময়ের এই দাবীকে
অস্বীকার করা হয়, তাহলে বিষয়টি ডাইনোসর আর তেলাপোকার মতো হতে পারে। পরিবেশের সাথে খাপ
খাওয়াতে না পেরে তথা অভিযোজিত হতে না পেরে ডাইনোসর কিন্তু কালের গর্ভে হারিয়ে গিয়েছে।
অন্যদিকে সমসাময়িক সময়ের আরেক প্রাণী তেলাপোকা
অভিযোজন প্রক্রিয়া সফলভাবে রপ্ত করে আজও স্বাড়ম্বরে টিকে আছে। তবে মানুষের ক্ষেত্রে
এই অভিযোজন হয়তো অন্যান্য প্রাণীদের থেকে আলাদা হবে। যেমন মানুষের ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়ার
পূর্বশর্তই হবে যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের মাধ্যমে, সঠিক খাদ্যাভাস গড়ে তোলা
এবং মানসিক প্রস্তুতির পাশাপাশি শরীরচর্চার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
অর্থাৎ টিকে থাকতে হলে আমাকে-আপনাকে তথা মানবজাতিকে যত দ্রুত সম্ভব এ প্রক্রিয়ার সাথে
যুক্ত হতে হবে।
এ অবস্থায় আসুন তেলাপোকার কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে
নিজদেরকে অভিযোজিত করার জন্য মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি আজ থেকেই নিতে শুরু করি। আর
টিকে থাকার দৌড়ে এ যাত্রায় নিজেদেরকে যোগ্য প্রতিযোগী হিসেবে প্রমাণ করতে সচেষ্ট হই।
প্রবাদ বাক্যঃ
শরৎচন্দ্রের কোন এক রচনায় পড়েছিলাম, “অতিকায়
হস্তী বিলুপ্ত হইয়াছে, কিন্তু তেলাপোকা টিকিয়া আছে”। এখন সিদ্ধান্ত আপনার, ডাইনোসরদের
মত হারিয়ে যাবেন, নাকি তেলাপোকার কাছ থেকে অভিযোজনের শিক্ষা নিয়ে টিকে থাকবেন ?
নোটঃ হঠাৎ করে একটি গানের লাইন মনে পড়ে গেলো,
‘‘ যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে ’’। মনে রাখবেন আপনি যদি বেঁচে থাকেন,
তবে আপনার জন্য এই গোটা পৃথিবী আর যদি আপনি না থাকেন এই পৃথিবীতে তবুও পৃথিবী সুন্দর
ভাবে চলবে। ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন ও সুস্থ রাখুন।
Post a Comment
If you have any information to know ? Please comment.