Son of Bengal
Dr. Bijan Kumar Shil
We know Sarah Katherine Gilbert, a professor at Oxford. He is
a famous man. He discovered the Ebola antidote. But the people of Bangladesh do
not know the famous Bijan Kumar Shil. You need to know him well.
Her corona detection kit is no less important to the human
race at the moment than the vaccine in Sarah Katherine Gilbert's trial.
Although researcher Sarah Katherine Gilbert is viral, scientist Bijan Kumar
Shil, like her name, remained hidden. If she had been born in the developed
world, she would not have lost her dignity and dignity like Catherine Gilbert.
Born in a peasant family: Bijan Kumar Shil was born in 1961
in Bonpara of Baraigram upazila of Natore. I frankly admit that I am the son of
a peasant family. My father was a farmer. I also worked in the field with my
father for a long time. Father: Rasik Chandra Shil, Mother: Kiranmoyee Shil.
Bijan Kumar Shil is the fifth of their 2 sons and 4 daughters. Bijan Kumar
Sheel's wife Aparna Roy, a veterinarian and they have a son and a daughter.
Education: Admitted to St. Joseph's High School, Bonpara,
Government Edward College, Pabna, Bangladesh Agricultural University,
Mymensingh. Graduated there in Veterinary Science. The results were first in
the first class. He holds a postgraduate degree in microbiology from the same
university.
Education and Research: Go to the UK with a Commonwealth
Scholarship. He received his PhD in 1992 from The University of Surrey in
England. His research was on the development of the body's immune system
(development of monoclonal antibodies). Since then, Bijan Kumar Sheel's
research in microbiology, especially in the prevention of viral infections, has
not stopped.
Innovation: Bijan Kumar Sheel has 14 patents for innovation
in microbiology. He has published more than 20 research papers in the world's
leading journals and presented research papers at more than 20 international
scientific conferences. Aparna Roy, wife of Bijan Kumar Sheel, is a
veterinarian.
Career: Dr. Bijan Kumar Sheel taught at the National
University of Singapore for some time. He then quit his job and joined a
Biologics American company called MP, owned by a former president of
Yugoslavia. He then started making and trading biological reagents himself. He
recently joined the Department of Microbiology at the Public Health Center.
There he focused on research as well as teaching.
Corona detection method: When the SARS virus infection
occurred in 2003, Bangladeshi scientist Dr. Bijan Kumar Sheel, along with a few
assistants at the Singapore Laboratory, discovered a method to quickly diagnose
SARS virus. Dr. Dr. Bijan Kumar Sheel led. Feroz Ahmed, Dr. Adnan, Dr. Md.
Zahiruddin and Dr. Sohag invented this method. The method of
"G Rapid Dot blot" said. Patented in the name of Bijan Kumar Sheel. It was
later bought by the Chinese government and successfully dealt with SARS.
Generosity: Dr. Bijan Kumar Sheel said, ‘We were not getting
samples at first. So I called the PM's personal physician with the permission
of Sir (Dr. Jafrullah Chowdhury). He said, tell me how many samples you need.
However, I cannot say how much the Prime Minister has helped us. We want to say
now that we have done the test that was needed not only for the country, but
for people all over the world, and we hope that from tomorrow we will go into
production. Then there will be a handover at the state level and at the
international level, said. Bijan Kumar Shil.
Goat Vaccine: Bijan Kumar Shil had earlier invented the PPR
vaccine in 1999 to control the plague of goats. Singapore was doing research on
dengue. He joined the public health center two years ago while conducting
research. At a time when the world has been plagued by corona virus infections
in recent times, this microbiologist focused on inventing corona detection kits
and seeing the face of success very quickly.
G Rapid Dot
blot: G Rapid Dot
blot, a public health team, is one of
the few microbiologists in the team to make this kit. Feroz Ahmed,
Jahangirnagar University, Associate Professor of Microbiology. Nihad Adnan,
BRAC University, Assistant Professor of Microbiology. Mohammad Rashed
Jamiruddin and ICDDRB scientist. Ahsanul Haque Sohag.
Tests are easy and short time: Bijan Kumar Sheel said, ‘No
kit in the world can detect 100 percent of the disease. If anyone claims, then
it must be understood that he is saying wrong. For this we have done two
phases. Our biggest achievement is that we have been able to identify 100
patients by combining the two phases. This test is very simple and can be done
in a short time.
Public Health Center: Their research was coordinated by the
Vice President of the Public Health Medical College. Mahibullah Khandaker. The
overall supervision was also the founder of the public health center, the
heroic freedom fighter. Jafrullah. If imported from abroad, the price of this
kit would be around 4-5 (four to five thousand) rupees. The kit they invented
there will cost only 300-400 (three to four hundred) rupees.
Professor and scientist Bijan Kumar Shil is our Bengal bug,
the hero of Bengal. Our national hero. The treasure of our pride. I respect him
immensely. I pay homage to his comrades-in-arms.
Note: How long will the people of this country not be able to
respect and honor the meritorious person? How many days can you not call white is
white and black is black. And how long everything will not be considered for
political reasons. Everything will be for humanity.
#BijanKumarShil
#BijanKumar #fakhrulalam #lifeissimplebd #corona #covid19 #bangladesh #Detection
#Insect #Detector #test #bangla #sars #pprvaccine
বাংলার ছেলে
ড. বিজন কুমার শীল
আমরা অক্সফোর্ডের অধ্যাপক সারা ক্যাথরিন গিলবার্টকে চিনি। তিনি একজন কীর্তিমান মানুষ। তিনি ইবোলা প্রতিষেধক আবিস্কার করেছেন। কিন্তু ঘরের কীর্তিমান বিজন কুমার শীলকে তেমন জানে না বাংলাদেশের জনগন। তাকে ভালোভাবে চেনা দরকার।
সারা ক্যাথরিন গিলবার্টের ট্রায়ালে থাকা ভ্যাকসিনের চেয়ে তাঁর উদ্ভাবিত করোনা শনাক্তকরণ কিট এ মুহূর্তে মানব জাতির জন্য কোন অংশে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। অথচ গবেষক সারা ক্যাথরিন গিলবার্ট ভাইরাল হলেও আপন নামের মতোই আড়ালে থেকে যান বিজ্ঞানী বিজন কুমার শীল। উন্নত বিশ্বে জন্ম নিলে সারা ক্যাথরিন গিলবার্টের মতো তারও কোন সম্মান ও মর্যাদা
কমতি হতো না।
জন্ম কৃষক পরিবারেঃ নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বনপাড়ায় ১৯৬১ সালে জন্ম বিজন কুমার শীলের। অকপটেই স্বীকার করেন আমি কৃষক পরিবারের ছেলে। আমার বাবা ছিলেন কৃষক। বাবার সঙ্গে মাঠেও কাজ করেছি দীর্ঘদিন। পিতাঃ- রসিক চন্দ্র শীল, মাতাঃ- কিরণময়ী শীল। তাদের ২ ছেলে এবং ৪ মেয়ের মধ্যে পঞ্চম বিজন কুমার শীল। বিজন কুমার শীলের স্ত্রী
অপর্ণা রায়,
একজন প্রাণী চিকিৎসক এবং তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
পড়াশোনাঃ
বনপাড়ার সেন্ট যোসেফ হাইস্কুল, পাবনার সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ হয়ে ভর্তি হন ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে স্নাতক হন ভেটেরিনারি সায়েন্স বিষয়ে। ফলাফল ছিল প্রথম শ্রেণিতে প্রথম। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন অণুজীববিজ্ঞানে।
শিক্ষা ও গবেষনাঃ কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাজ্যে যান। ইংল্যাল্ডের দ্য ইউনিভার্সিটি অব সারে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো নিয়ে (ডেভেলপমেন্ট অব মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডিজ)। সেই থেকে বিজন কুমার শীলের অণুজীববিজ্ঞান বিশেষ করে ভাইরাসের সংক্রমণ রোধ গবেষণা থেকে আর থেমে থাকেনি।
উদ্ভাবনঃ অণুজীববিজ্ঞান নিয়ে ১৪টি উদ্ভাবনের পেটেন্ট রয়েছে বিজন কুমার শীলের নামে। পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় জার্নালগুলোতে ২০টির বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে, ২০টির বেশি আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন। বিজন কুমার শীলের স্ত্রী অপর্ণা রায় একজন প্রাণী চিকিৎসক।
কর্মজীবনঃ ড. বিজন কুমার শীল সিংগাপুর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছুকাল শিক্ষকতা করেন। এরপর ঐ চাকরি ছেড়ে জয়েন করেন এমপি নামক একটা বায়োলজিকস আমেরিকান কোম্পানিতে, ওটার মালিক ছিলেন যুগোস্লাভিয়ার একজন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি। এরপর নিজেই বায়োলজিক্যাল রিয়েজেন্ট তৈরি ও ব্যবসা শুরু করেন। সম্প্রতি তিনি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগ দেন মাইক্রোবায়োলজি ডিপার্টমেন্টে। সেখানে তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি মনোযোগ দেন গবেষনায়।
করোনা
সনাক্তকরণ পদ্ধতিঃ ২০০৩ সালে যখন সার্স ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দিয়েছিল তখন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল সিঙ্গাপুর গবেষণাগারে কয়েকজন সহকারীকে নিয়ে সার্স ভাইরাস দ্রুত নির্ণয়ের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। ড. বিজন কুমার শীলের নেতৃত্বে ড. ফিরোজ আহমেদ, ড. আদনান,
ড. মো. জহিরউদ্দিন ও ড. সোহাগ এই পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। “ জি
র্যাপিড ডট ব্লট ” পদ্ধতিটি ড. বিজন কুমার শীলের নামে পেটেন্ট করা। পরে এটি চীন সরকার কিনে নেয় এবং সফলভাবে সার্স মোকাবেলা করে।
মহানুভবতাঃ ড. বিজন কুমার শীল বলেন, ‘আমরা প্রথমে স্যাম্পল পাচ্ছিলাম না। তো আমি স্যারের (ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী) অনুমতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসককে ফোন দিই। উনি বললেন, আপনাদের কত স্যাম্পল লাগবে আমাকে বলুন। যাই হোক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের কত সহযোগিতা করেছেন, সেটি বলে শেষ করতে পারব না। এই কথাটি আমরা এখন বলতে চাই যে, শুধু দেশ নয়, সারা পৃথিবীর মানুষের জন্য যে টেস্ট দরকার ছিল, সেটি আমরা করতে পেরেছি এবং আমরা আশা করি আগামীকাল থেকে আমরা প্রোডাকশনে চলে যাব। তারপর রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে হ্যান্ডওভার হবে, বলেন ড. বিজন কুমার শীল।
ছাগলের
ভ্যাকসিনঃ বিজন কুমার শীল তার আগে ১৯৯৯ সালে ছাগলের মড়ক ঠেকানোর জন্য পিপিআর ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছিলেন তিনি। সিঙ্গাপুরেকই গবেষণা করছিলেন ডেঙ্গুর ওপরে। গবেষণা চলাকালে তিনি দুই বছর আগে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগ দেন। সম্প্রতি সময়ে বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে বিপর্যস্ত তখন এ অনুজীববিজ্ঞানী মনযোগ দেন করোনা শনাক্তকরণ কিট উদ্ভাবনে এবং খুব তাড়াতাড়ি সফলতার মুখ দেখেন।
জি
র্যাপিড ডট ব্লটঃ গণস্বাস্থ্যর জি র্যাপিড ডট ব্লট নামের এই কিট তৈরির দলে আরও যে কজন অণুজীববিজ্ঞানী রয়েছেন তাঁরা হলেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. নিহাদ আদনান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রাশেদ জমিরউদ্দিন এবং আইসিডিডিআরবির বিজ্ঞানী ড. আহসানুল হক সোহাগ।
টেষ্ট
সহজ ও স্বল্প সময়ঃ বিজন কুমার শীল বলেন, ‘পৃথিবীর কোনো কিটই
১০০ পার্সেন্ট রোগ শনাক্ত করতে পারে না। যদি কেউ দাবি করে, তাহলে বুঝতে হবে ভুল বলছেন
তিনি। এই জন্য আমরা দুইটা ফেজ করেছি। আমাদের সবচেয়ে বড় অ্যাসিভমেন্ট হলো দুইটা ফেজ
একত্রিত করায় আমরা ১০০ রোগীকে শনাক্ত করতে পেরেছি। এই টেস্ট খুব সহজ এবং স্বল্প সময়ে
করা যায়।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রেঃ তাঁদের এই গবেষণাকাজ সমন্বয় করেন গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মহিবুল্লা খন্দকার। সার্বিক তত্ত্বাবধানে আরও ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ। বিদেশ থেকে আমদানি করলে এ কিটের দাম পড়ত ৪ - ৫ (চার থেকে পাঁচ হাজার) টাকা মত। সেখানে তাদের উদ্ভাবিত কিটের দাম পড়বে মাত্র ৩০০–৪০০ (তিন থেকে চারশ) টাকার মধ্যে।
অধ্যাপক ও বিজ্ঞানী বিজন কুমার শীল আমাদের বাংলার বাগ, বাংলার নায়ক। আমাদের জাতীয় বীর। আমাদের গর্বের ধন। তাকে অশেষ শ্রদ্ধা জানাই। শ্রদ্ধা জানাই তাঁর সহযোদ্ধাদের।
নোটঃ
আর কত দিন এই দেশের জনগন গুনিজনের সম্মান এবং মর্যাদা করতে পারবেনা। কত দিন সাদাকে
সাদা এবং কালোকে কালো বলতে পারবেনা। আর কত দিন সব কিছু রাজনৈতিক বিবেচনায় বিবেচিত হবে
না। সব কিছু হবে মানবতার জন্য।
Post a Comment
If you have any information to know ? Please comment.