Bangabandhu Bridge
 
Bangabandhu Bridge, a multipurpose bridge built on the Jamuna River. Construction work on the bridge officially began on October 16, 1994 and the construction work was completed on March 23, 1998. The Bangabandhu Bridge was formally inaugurated by Hon'ble Prime Minister Sheikh Hasina on June 23, 1998. It connects Sirajganj east of the Jamuna river and Tangail district on the west. Apart from this, the bridge is one of the main means of connecting yoga with roads and railways with North Bengal.


The Bangabandhu Bridge, built on the Jamuna River, is currently the largest road and railway bridge in Bangladesh. It is the 92th road bridge in the world at that time. It was the 11th longest bridge in the world in 1998 and now the sixth longest bridge in South Asia.


The Bangabandhu Bridge has gas lines, telecommunication lines, power lines, and rail lines. This bridge has a dual gauge (meter gauge, broad gauge) railroad. Passenger trains began to operate on the Bangabandhu Bridge on 4 July 1998 and the direct train to Dhaka was started with the Northern Territory on 14 August 2003 (Train Silkscity).


The Bangabandhu Bridge has a length of 4,630 meters and a width of 18.5 meters, the total number of spans is 49, the number of piles is 121, the number of pillars is 50, the number of lanes is 4, the life span is 110 years. The bridge has an earthquake resistance of 7.5 Richter scale.


Manufacturer: Hyundai Engineering and Construction Company (South Korea). Chief Engineer was: Steve Pollard (England).


Total construction cost: $ 696 million [ World Bank $ 200 million, ADB $ 200 million, OECF (Japan) $ 200 million, Bangladesh government $ 96 million).


Note: The first initiative was taken to construct the Jamuna Bridge in 1949. Maulana Abdul Hamid Khan Bhasani was the first to take this initiative.


#bangabandhubridge #bangabandhu #fakhrulalam #lifeissimple #hyundai #sheikhhasina #southasia #sixthlongest #bangladesh #jamunariver #fakhrul
 

বঙ্গবন্ধু সেতু


বঙ্গবন্ধু সেতু, এটি যমুনা নদীর উপর নির্মিত বহুমুখী সেতু। সেতুটির নির্মাণ কাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় ১৯৯৪ সালের ১৬ অক্টোবর এবং নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৯৮ সালের ২৩ মার্চ। বঙ্গবন্ধু সেতুটি ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করে। এটি যমুনা নদীর পূর্বে সিরাজগঞ্জ ও পশ্চিমে টাঙ্গাইল জেলাকে সংযুক্ত করেছে। এছাড়া উত্তরবঙ্গের সাথে সড়ক ও রেলপথে ঢাকার যোগাগোগের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে এই সেতুটি।


যমুনা নদীর উপর নির্মিত ‘‘ বঙ্গবন্ধু সেতু ’’ বর্তমানে বাংলাদেশের বৃহত্তম সড়ক ও রেল সেতু। এটি তৎকালীন বিশ্বের ৯২তম সড়ক সেতু। এটি ১৯৯৮ সালে পৃথিবীর ১১তম দীর্ঘ সেতু ছিল। আর এখন দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ দীর্ঘতম সেতু।


বঙ্গবন্ধু সেতুটিতে বয়েছে গ্যাস লাইন, টেলিযোগাযোগ লাইন, বিদ্যুৎ লাইন, এবং রেল লাইন আছে। এই সেতুতে ডুয়েল গেজ (মিটার গেজ, ব্রড গেজ) রেলপথ আছে। বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে যাত্রীবাহি ট্রেন চলাচল শুরু করে ১৯৯৮ সালের ৪ জুলাই এবং উত্তরাঞ্চলের সাথে ঢাকার সরাসরি ট্রেন চালু হয় ২০০৩ সালের ১৪ আগোষ্ট ( ট্রেন সিল্কসিটি )।

 
বঙ্গবন্ধু সেতুটি ৪,৬৩০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ ১৮.৫ মিটার, মোট স্প্যানের সংখ্যা ৪৯টি, পাইলের সংখ্যা ১২১টি, পিলারের সংখ্যা ৫০টি, লেনের সংখ্যা ৪টি, আয়ুষ্কাল ১১০ বছর। এই সেতুটির ভূমিকম্প রোধ ক্ষমতা ৭.৫ রিখটার স্কেল।


নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানঃ হুন্দাই ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কনস্ট্রকশন কোম্পানি ( দক্ষিণ কোরিয়া)। প্রধান প্রকৌশলী ছিলেনঃ স্টিভ পোলার্ড (ইংল্যান্ড)।


মোট নির্মাণ ব্যয়ঃ ৬৯৬ মিলিয়ন ডলার [ বিশ্বব্যাংক ২০০ মিলিয়ন ডলার, এডিবি ২০০মিলিয়ন ডলার, ওইসিএফ (জাপান) ২০০ মিলিয়ন ডলার, বাংলাদেশ সরকার ৯৬ মিলিয়ন ডলার ]।


নোটঃ যমুনা সেতু স্থাপনের জন্য প্রথম উদ্যোগ নেয়া হয় ১৯৪৯ সালে।মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী প্রথম এ উদ্যোগ নেন।



Post a Comment

If you have any information to know ? Please comment.

Previous Post Next Post