Fahim Saleh is a Successful Entrepreneur.
Fahim Saleh, a 33-year-old young technology entrepreneur who was brutally murdered at his home in New York, has now shaken the world. Basically, for those of us who are in Bangladesh, this incident is very sad and heartbreaking. Because Fahim Saleh was of Bangladeshi descent and to most of us the first-class Leading Ride Sharing App is also known as its co-founder. There are many more achievements in the life of Fahim Saleh. There were bigger dreams in his life. Fahim Saleh's achievements and way of life are discussed below.
Fahim Saleh was born on September 23, 1986 in Saudi Arabia. Although he spent a few years in Central Asia after his birth, his family moved to New York in the mountains, and it is known that Fahim Saleh was addicted to video games from an early age. Fahim Saleh used to spend hours playing games and gradually his interest in technology grew. He started his own business with technology and that interest grew when Fahim Saleh was in the eighth grade when he built his first website called Saleh Family.com. Interestingly, when there was an event in Saleh's family, his father visited his site to encourage every relative. This marketing, according to the plan, 5 new visitors would come to his website every month, although it was not a big deal, but this matter was very encouraging to Fahim Saleh.
As a young man, Fahim Saleh was very hardworking and enterprising and in his school life he taught coding app development on his own. At a young age, he built a website called TinHangout.com. On this website, he used to tell his friends to write articles and post them here. Since then, Fahim Saleh's website has gradually turned into a community-oriented blogging forum and since then has been earning 2-3 a month through advertising. Although this income was very low but Fahim Saleh realized that if this kind of work is done then it is possible to earn a lot and achieve success. He then set up a company in his school days and built websites for young people.
Fahim Saleh also said that he had to work many nights when he started this stadium but no one in Fahim Saleh's family knew that he was afraid that his father might catch him one day because Fahim Saleh's father thought that Fahim Saleh was studying all this. Doing harm. Although nothing like that has ever happened. Fahim Saleh said he showed it to his father when he received a 500 pre-check from Google. Let's tell his father Fahim Saleh to open a bank account.
Fahim Saleh Bentley studied computer information systems at the University of Boston, and while at university he created a Facebook app. Which used to distribute feet to students and set up phone pranking apps and users could call a prank to surprise their friends before calling it, and it was reported that Initially Fahim Saleh used to make twenty dollars a day through these apps. He used to earn $1000 per day through these apps. According to an articles post, as of 2010, 300 million Weiser pranks were called by these apps and these apps earned 10 million in lifetime.
Fahim Saleh later used the money to set up other companies, such as Tapfury, an entertainment company, and Minzer Fish, which was based on sports. Fahim Saleh then realized that it was not easy to get to work in one of the busiest cities in the world. If motorcycle riding service can be introduced there, people will benefit a lot and then he came to Bangladesh in 2014. Fahim Saleh also established Patha in 2015 with Hussein and Ilyas and Sifat Adnan. The company is now valued at more than 100 million. But Fahim Saleh came to Bangladesh and jointly built this organization not for profit. Fahim Saleh's main objective was to help the people of Bangladesh.
After the success of Pathao Saleh, Fahim Saleh sold some shares and moved to New York and with the experience of Pathao, he started thinking of setting up a business like Pathao in another country. As part of this, in January 2018, Gokata set up a riding company in Nigeria. Gokata was another founder of the company and Fahim Sahel owns 1,000 motorcycles, but they fell into disrepair within a year of establishing the service. Because the Nigerian government banned this riding share app. The incident is a major blow to Fahim Saleh's business, according to a media report. Gokata Sharing App earns 53 million a year before reading Sanskrit. Fahim Saleh's Lindin profile also shows that he has 15 years of experience in various businesses. Fahim Saleh is a conscious investor. Fahim Saleh’s first investment was in the pickup of Colombia’s largest motorcycle ride share company. The current value of the pickup company is 15 million US dollars.
Note: Fahim Saleh is a successful entrepreneur and he is the idol of millions of young people. Fahim was a very hardworking successful investor. What he has achieved at such a young age, he has not been able to become a billionaire at present.
#FahimSaleh #Successful #Entrepreneur #investor #USA #Pathao #Pickup #Facebook #Gokada #Nigeria #fakhrulalam #lifeissimplebd #Frorida #BD #NickNurse #Sony #TheRock #ARSD #Barron #Odell
ফাহিম সালেহ একজন সফল উদ্যোক্তা
ফাহিম সালেহ ৩৩ বছর বয়সী এক তরুণ প্রযুক্তি উদ্যোক্তা যাকে নিউওয়ার্কে নিজ বাসায় মর্মান্তিক ভাবে খুন করা হয় এবং এই ঘটনা এখন পুরো বিশ্বকে নাড়িয়ে দিয়েছে। মূলত আমরা যারা বাংলাদেশে আছি তাদের কাছে এই ঘটনাটা অনেক বেশী দুঃখজনক ব্যাপার এবং হৃদয় বিদারক ও বটে। কারণ ফাহিম সালেহ ছিল বাংলাদেশী বংশভূত এবং আমাদের বেশীর ভাগের কাছে প্রথম শ্রেণী লিডিং রাইড শেয়ারিং অ্যাপ পাঠাও এর সহ-প্রতিষ্ঠা হিসেবে পরিচিত। ফাহিম সালেহ এর জীবনে আরও বেশ কিছু অর্জন আছে। আরও বড় বড় স্বপ্ন ছিল তার জীবনে। নিচে ফাহিম সালেহ এর জীবনের অর্জন এবং জীবন যাপন আলোচনা করা হলো।
ফাহিম সালেহ এর জন্ম হয় ১৯৮৬ সালের ২৩ সেপ্টম্বর মাসে সৌদিআরবে। জন্মের পর কিছু বছর মধ্য এশিয়ায় কাটালেও পরর্বতীতে তার পরিবার নিউওর্য়াক স্থানন্তরিত হয় এবং জানা যায় যে, ফাহিম সালেহ ছোট বেলা থেকেই ভিডিও গেমস এর প্রতি খুব আসক্ত ছিলেন। ফাহিম সালেহ ঘন্টার পর ঘন্টা গেমস খেলে সময় পার করতেন এবং ধীরে ধীরে টেকনোলজির উপর আগ্রহ বাড়তে থাকে। টেকনোলজি নিয়ে সে নিজে নিজে ঘাটা ঘাটি শুরু করে এবং সেই আগ্রহ বসতো ফাহিম সালেহ যখন অষ্টম শ্রেণীতে ছিলেন তখন সে তার প্রথম অয়েবসাইট বিল্ড করে যার নাম ছিল সালেহ ফ্যামিলি ডট কম। মজার বিষয় এই যে, যখন সালেহদের পরিবারে কোন অনুষ্ঠান হতো তখন তার বাবা প্রত্যেক আত্মীয় স্বজনদের উৎসাহ দিতে যেনো তার এই সাইট ভিজিট করে। এই মার্কেটিং, পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতি মাসে নতুন ৫টি ভিজিটর তার অয়েবসাইটে আসতো, যদিও এটা তেমন কোন বড় ব্যাপার ছিল না কিন্তু এই ব্যাপারটা ফাহিম সালেহকে অনেক উৎসাহ জাগিয়ে ছিল।
একজন তরুন হিসেবে ফাহিম সালেহ ছিল অনেক বেশী প্ররিশ্রমী ও উদ্বমী এবং তার স্কুল জীবনে সে নিজে নিজে কোডিং এ্যাপ ডেভেলমেন্ড শিক্ষতে থাকে। তরুন বয়সে সে একটি অয়েবসাইট বিল্ডআপ করে, যার নাম টিনহ্যাংআউট ডট কম। এই অয়েবসাইটে সে তার ফ্রেন্ডদেরকে বলতো তারা যেনো এখানে আটিকেল লিখে পোষ্ট করে। এরপর ফাহিম সালেহ এর অয়েবসাইট ধীরে ধীরে কমিউনিটি অরিয়েনটেন্ড ব্লগিং ফোরামে রুপ নেই এবং তখন থেকে বিজ্ঞাপন মাধ্যমে মাসে ২-৩ ডলার আয় করতো। যদিও এই আয় খুব কম ছিল কিন্তু ফাহিম সালেহ বুঝতে পেরেছিল এই রকম কাজ যদি করা হয় তাহলে অনেক উপার্জন করা সম্ভব এবং সাফল্য অর্জন করা যাবে। এরপর সে তার স্কুলে পড়া অবস্থাতে একটি কোম্পানী প্রতিষ্ঠিত করে এবং তরুনদেরকে উদ্দেশ্য করে অয়েবসাইট বিল্ডআপ করতো। এবং কিছু আরটিকেল উল্লেখ আছে ফাহিম সালেহ তার কোম্পানী থেকে অয়েব সাইট বিল্ড আপ এর মাধ্যমে উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০০ কে ইউএস ডলার ১৫০ কে ইউএস ডলার আয় করতো।
ফাহিম সালেহ এটাও জানিয়ে ছিল তার এই স্টাডাম শুরু করার সময় তাকে অনেক রাত জেকে কাজ করতে হতো কিন্তু ফাহিম সালেহ এর পরিবারের কেউ সেটা জানতো না তার ভয় ছিল তার বাবা হয়তো একদিন তাকে ধরে ফেলবে কারণ ফাহিম সালেহ এর বাবা মনে করতো এই সব করে ফাহিম সালেহ পড়াশোনার ক্ষতি করছে। যদিও তেমন কিছু কখনো হয়নি। ফাহিম সালেহ জানায়, যখন সে গুগল থেকে ৫০০ ডলারের প্রে চেক পায় তখন সে তার বাবাকে দেখায়। তার বাবা ফাহিম সালেহকে বলে চলো একটি ব্যাংক হিসাব খুলেদেই।
ফাহিম সালেহ বেন্টলি বিশ্ববিদ্যালয় ইন বষ্টন থেকে কম্পিউটার ইনফরমেশন সিস্টেম নিয়ে পড়ালেখা করে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে সে একটি ফেসবুক অ্যাপস তৈরি করেছিল। যেটা ছাত্র-ছাতীদের কাছে ফুট বিতরন করতো এবং ফোন প্রাংকিং অ্যাপস সেটআপ করে ও ইউজাররা এটি তার বন্ধুদের কল করার আগে, তাদেরকে সারপ্রাইজ করার জন্য একটি প্রাংক কলতে পারবে এবং জানাযায় ইনিশিয়ালী ফাহিম সালেহ এই অ্যাপস এর মাধ্যমে প্রতিদিন বিশ ডলার আনকরতো। এমকি তার এই অ্যাপস এর মাধ্যমে ১০০০ ডলার প্রতিদিন আয় করতো। একটি আরটিকেলস পোষ্ট এর মাধ্যমে জানা যায় যে, ২০১০ সাল পযর্ন্ত এই অ্যাপস দ্বারা ৩ শত মিলিয়ন উইজার প্রাংক কল করেছিল এবং এই অ্যাপস লাইফ টাইমে ১০ মিলিয়ন আয় করেছিল।
ফাহিম সালেহ পরবর্তীতে এই টাকা দিয়ে সে আরও কিছু কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত করে যেমনঃ টেপফিউরি এটা একটি বিনোদন প্রতিষ্ঠান ছিল এবং মিঞ্জার ফিস যেটি খেলাধুলার উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। ফাহিম সালেহ এরপর বুঝতে পেরেছিল যে, পৃথিবীর ব্যবসায়ীক ব্যাস্ত শহরগুলোতে যেখানে একবারে কর্মস্থলে পৌছানো খুব সহজ নয়। সেখানে যদি মটরসাইকেল রাইডিং সার্ভিস চালু করা যায় তাহলে মানুষ অনেক উপকৃত হবে এবং এরপর সে ২০১৪ সালে বাংলাদেশে আসে। ফাহিম সালেহ ২০১৫ সালে হোসেন ও ইলিয়াস এবং সিফাত আদনানের সাথে পাঠাও প্রতিষ্ঠিত করে। যেই কোম্পানির মূল্য এখন বর্তমানে ১০০ মিলিয়ন ইউএস ডলারেরও বেশি। ফাহিম সালেহ কিন্তু বাংলাদেশে এসে যৌথভাবে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিল লাভের আসায় নয়। ফাহিম সালেহ এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের মানুষকে সাহায্য করা।
ফাহিম সালেহ পাঠাও এর সফলতার পর কিছু শেয়ার বিক্রয় করে নিউওর্য়াকে চলে যায় এবং পাঠাও এর অভিজ্ঞতা নিয়ে অন্য দেশে পাঠাও এর মত ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত করার চিন্তা শুরু করে। এটাই অংশ হিসেবে ২০১৮ সালে জানুয়ারী মাসে নাইজেরিয়াতে গোকাটা নামের রাইডিং শেয়ার প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে। গোকাটা নামের এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ছিল আরও একজন এবং ফাহিম সাহেল এর মালিকাধীন প্রতিষ্ঠানে ১০০০ মোটরসাইকেল রয়েছে কিন্তু এই সার্ভিস প্রতিষ্ঠার এক বছরের মধ্যেই সংস্কটে পড়ে তারা। কারণ নাইজেরিয়ার সরকার এই রাইডিং শেয়ার অ্যাপকে নিষিদ্ধ করে দেয়। এই ঘটনাটা ফাহিম সালেহ এর ব্যবসাকে বড় একটি ধাক্কা দেয় এবং একটি গনমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়। সংস্কটে পড়ার আগে গোকাটা শেয়ারিং অ্যাপ এক বছরে ৫৩ লক্ষ ডলার আয় করে। এছাড়া ফাহিম সালেহ এর লিংডিন প্রোফাইল থেকে জানা যায় যে, বিভিন্ন ব্যবসায়ে উদ্দোগ নেওয়ার ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা আছে। ফাহিম সালেহ একজন সচেতন বিনিয়োগ কারী। ফাহিম সালেহ এর প্রথম বিনিয়োগ ছিল কলোম্বিয়ার বৃহত্তর মোটরসাইকেল রাইড শেয়ার কোম্পানি পিকআপে। পিকআপ কোম্পানির বর্তমান মূল্য ১৫ মিলিয়ন ইউএস ডলার।
নোটঃ ফাহিম সালেহ একজন সফল উদ্যোক্তা এবং তিনি লক্ষ তরুনের আইডল। ফাহিম ছিলেন খুব পরিশ্রমী সফল বিনিয়োগ কারী। এই অল্প বয়সে সে যে, সুনাম অর্জন করেছে তা বর্তমানে অনেক বিলিনিয়ার করতে পারেনি।
Post a Comment
If you have any information to know ? Please comment.